মোঃ মোস্তফা হারুন বরেন্দী: স্মৃতিপটে দুজনাকে নিয়ে আলোচনা না করলেই নয়।সেই দুই শ্রদ্ধেয় মানব মানবী আর কেউ নয়।দাদা এবং দাদী।বাবার কাছে তাদের সম্পর্কে যা জানার জেনেছি।দাদীকে জীবিত পেয়ে কিছু নিজেই
মোঃ মোস্তফা হারুন বরেন্দী: এখনকার দিনের মত আমাদের বাবা মা কখনোই স্কুলে আনা নেয়া করেন নি।এখনকার বাবা মা অতি সচেতন। তারা সন্তানকে একা একা স্কুলে পাঠান না।স্কুলে দিয়ে এবং নিয়ে
মোঃ মোস্তফা হারুন বরেন্দী: ২০০৬ সালে সেই বেলকুচিতে ওসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে গেলাম,তখন বেলকুচির আমুল পরিবর্তন লক্ষ্য করলাম।আগে হাতে গোনা কিছু ধনী ব্যাক্তির স্থলে অনেক অনেক ধনী ব্যাক্তির জন্ম
মোঃ মোস্তফা হারুন বরেন্দী: বেলকুচিতে গিয়ে বাবা আমাদেরকে সোহাগপুর স্কুলে ভর্তি করে দিলেন।আমরা রীতিমতো ক্লাস করছিলাম।বিকাল বেলায় আমরা ভাইবোন এবং ডাক্তার সাহেবের মেয়ে লাইজু খেলাধুলা করতাম।ডাক্তার সাহেবের পরিবার এবং আমাদের
মোঃ মোস্তফা হারুন বরেন্দী: আমাদেরকে নেয়ার জন্য বাবা বেলকুচি থেকে ছুটি নিয়ে আসলেন। বাবা ছিল মোন্না পরিবারের একমাত্র জামাই।সাত ভাইয়ের একবোনকে বিয়ে করেছে তাই আদর কদরও খুব বেশি।জামাই এসেছে তাই
মোঃ মোস্তফা হারুন বরেন্দী: গ্রামের বাড়িতে বাইরের ঘড় বলতে যা বোঝায় তাহলো শহরের ড্রয়িং রুমের মত।গ্রামে আগে মুল বাড়ীর বাইরে ফাকা জায়গায় একটি টিনশেড বেড়া ঘেড়া একটি ঘড় থাকতো।যেখানে সেই
মোঃ মোস্তফা হারুন বরেন্দী: তিনজন অপেক্ষা করছি কিভাবে নদী পার হবো।খেয়া নৌকা নদীর ওপারে।মাঝিকে দেখা যাচ্ছেনা।কয়েকবার গলা ঝেড়ে ডাক দিতেই মাঝি আমাদের কন্ঠস্বর শুনতে পেলো।নদী পার হতে চাইলে বললো, এখন
মোঃ মোস্তফা হারুন বরেন্দী: বেলকুচিতে বদলী হওয়ার কারণে বাবা আমাদের সকলকে পাঠিয়ে দিলেন নানার বাড়ীতে। সেবার আমরা রাজশাহী থেকে ট্রেনে করে বগুড়ায় ফিরে এলাম এবং বাবা সরাসরি জয়েন করার জন্য
মোঃ মোস্তফা হারুন বরেন্দী: যাহোক, আমাদের ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এর ঘটনার প্রেক্ষিতে নানার বাড়ীতে আরও ১ মাস বেশি থাকা হলো। ১ মাস পর বারীভাইয়ের সাথে আমার রাজশাহীতে ফিরে গিয়ে
মোঃ মোস্তফা হারুন বরেন্দী: আমার জন্ম বগুড়া জেলার শাজাহানপুর উপজেলার চৌপিনগর গ্রামে নানার বাড়ীতে হলেও জীবন শুরু হয় বাবার কাজের জায়গা ঢাকা থেকেই। তখন আমি আর আমার বড় বোন শিমু