1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
র‌্যাগিংয়ে বাধা দেওয়ায় রাবি শিক্ষার্থীকে মারধর - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১১ জানয়ারী ২০২৫, ১২:০০ পূর্বাহ্ন

র‌্যাগিংয়ে বাধা দেওয়ায় রাবি শিক্ষার্থীকে মারধর

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৯

রাবি প্রতিনিধি:

র‌্যাগিংকে কেন্দ্র করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে অপর শিক্ষার্থীকে মারধর করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ রোববার বিকেল ৫টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী নাম সাদিক। সে বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী। অপর দিকে অভিযুক্ত শিক্ষার্থী মাসুম শিকদার বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী। উভয়ের বাসা টাঙ্গাইল জেলায় এবং তারা একই সেশনের শিক্ষার্থী।

প্রত্যক্ষদর্র্র্শী সূত্রে জানা যায়, ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী আরিফ তালুকদারকে সাথে নিয়ে ঘুরতে বের হয়েছিলেন সাদিক। শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের সামনে গেলে আরিফ আলাদা হয়ে পড়েন। সেই সময়েই মাসুম শিকদারের সাথে দেখা হয় ভর্তিচ্ছু সাদিকের। মাসুম সেই সময়ে ভর্তিচ্ছুর সাদিকের পরিচয় জানতে চান। টাঙ্গাইল পরিচয় দেওয়ার পর তাকে নানাভাবে প্রশ্ন শুরু করেন মাসুম শিকদার। পরে হলের গেস্ট রুমে নিয়ে টাঙ্গাইলের এক ছাত্রলীগ নেতাকে চেনে কি না এটা জানতে চান। ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী আরিফ ওই ছাত্রলীগ নেতাকে চিনেন না বলে জানালে তুই তুকারি করে আলাপ শুরু করেন মাসুম। এর মধ্যেই ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন সাদিক।

সাদিকের ভাষ্য আরিফকে র‌্যাগ দেওয়া হচ্ছে কি না মাসুমের কাছে এমনটা জানতে চেয়েছিলেন তিনি এবং ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীকে র‌্যাগ দেওয়া উচিত নয় এমন বলতেই তাকে কিল ঘুষি মারতে শুরু করেন। হাতে চাবির রিং দিয়ে আঘাতের এক পর্যায়ে চোখের কোনে ফেটে যায় সাদিকের।

ঘটনার পর পরই সাদিককে রক্তাক্ত অবস্থায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেলে নিয়ে আসেন তার সহপাঠীরা। সেখানে তার চোখের কোনে ২ টি সেলাই লাগে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মাসুম শিকদার বলেন, ‘সাদিক আমার খুব কাছের বন্ধু। আমরা মজা করি সব সময়। ওর সাথে কিল ঘুষি এমন নিত্যদিন চলে। তবে আজকে একটু বেশি চরমে চলে গেছে। ওর চোখের কোনে কেটে যায়। পরে আমরা বিষয়টি মিমাংসা করে নিয়েছি।’

এ বিষয়ে জানার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমানকে মুঠোফোনে কল দেওয়া হলে তিনি ফোন রিছিভ করেননি।

আর/এস

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST