1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
দুই নারী নিহত : ফুটেজ দেখে ‘ঘাতক’ গাড়ি শনাক্তের চেষ্টা - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১৮ জানয়ারী ২০২৫, ০৮:০৩ পূর্বাহ্ন

দুই নারী নিহত : ফুটেজ দেখে ‘ঘাতক’ গাড়ি শনাক্তের চেষ্টা

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৬ ফেব্ুয়ারী, ২০২০

খবর২৪ঘন্টা নিউজ ডেস্ক: রাজধানীর মহাখালী সেতু ভবনের সামনে দুই নারী নিহতের ঘটনায় সিসিটিভি ফুটেজ দেখে ঘাতক গাড়ি শনাক্তের চেষ্টা করছে পুলিশ। ইতোমধ্যে দুর্ঘটনার সম্ভাব্য স্থান ও আশপাশ এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে।

বনানী থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বনানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত দুই নারী বান্ধবী ছিলেন। স্কুটার চালিয়ে যাওয়ার সময় কোনো যানবাহনের ধাক্কায় তারা মারা যান। দুর্ঘটনার শিকার ওই স্কুটারের পেছনে ‘প্রেস’ লেখা স্টিকার লাগানো ছিল।

বুধবার দুপুরে বনানী থানার ওসি নুরে আজম মিয়া বলেন, এটি একটি সড়ক দুর্ঘটনা, প্রাথমিকভাবে আমরা নিশ্চিত হয়েছি। তবে কোন যানবাহনের ধাক্কায় ওই দুই নারীর মৃত্যু হয়েছে সেটি নিশ্চিত হতে সিসি ক্যামেরা ফুটেজ দেখে শনাক্তকরণের চেষ্টা চলছে।

গতরাতে মহাখালীতে সড়ক দুর্ঘটনা নিহত দুজনের বিস্তারিত পরিচয় জানা গেছে। এদের একজনের নাম সৈয়দা কচি (৩৮)। তিনি কিশোরগঞ্জ কুলিয়ারচর পৌরসভার পাচুলিয়া বাজিতপুর এলাকার মৃত সৈয়দ ফজলুল হকের মেয়ে। নিহত আরেকজন সোনিয়া আক্তার (৩২)। তিনি ভোলা সদর উপজেলার মাকবেদুরিয়া গ্রামের নুরুল আমিনের মেয়ে।

নিহত কচির মামা অ্যাডভোকেট নুরুল আমিন ভূঁইয়া ঢামেক হাসপাতালে সাংবাদিকদের জানান, তিনি মিরপুর ১ নম্বরে থাকেন। রাতে তার গ্রামের বাড়ি থেকে ফেসবুকে কচির নিউজ ও ছবি দেখে একজন তাকে ফোন দিয়ে জানান। এরপর ভোরে ঢাকা মেডিকেলের মর্গে কচির মরদেহ শনাক্ত করেন তিনি।

তিনি জানান, কচি উত্তরায় পার্ল ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক মানের কসমেটিক্স পণ্য বিপণন ও বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানের টেরিটরি অফিসার হিসেবে চাকরি করতেন। বাণিজ্যমেলায়ও তাদের স্টল ছিল। গত ৭/৮ বছর ধরে কচি ওই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত।

‘অবিবাহিত ছিল কচি, দুই বোনের মধ্যে ছোট। বড়বোনের নাম চুমকি। কল্যাণপুরের একটি বাসায় এক রুমে ভাড়া থাকতো সে। নিজের স্কুটার দিয়েই চলাফেরা করত। সোনিয়া তার বান্ধবী ছিল। সেও চাকরিজীবী। থাকতো শাহআলী থানার পাশেই। দীর্ঘদিন তারা একসঙ্গেই থাকতো। কচিদের গ্রামের বাড়িতেও গিয়েছিল সে।’

তিনি বলেন, কচি সকাল ৯টায় অফিসে যেত। আবার রাত ১১টার আগেই বাসায় ফিরতো। তবে গতকাল এত রাতে কোথায় যাচ্ছিল তা বলতে পারছি না। আর এত জনবহুল জায়গায় এমন দুটি মেয়ের মরদেহ পড়ে ছিল কেউ কিছু বলতে পারছে না বিষয়টা আমরা বুঝতে পারছি না। সেখানে আশপাশে অনেক সিসিটিভি ক্যামেরাও থাকবে। পুলিশও কিছুই বলতে পারে না
কোনো গাড়ি ধাক্কা দিয়েছে কি-না।

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST