1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
রাজশাহীতে স্বামী-স্ত্রীকে ধরে নিয়ে গিয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে অর্থ আদায়ের অভিযোগ, তদন্ত শুরু - খবর ২৪ ঘণ্টা
শুকরবার, ১০ জানয়ারী ২০২৫, ০৯:৩১ অপরাহ্ন

রাজশাহীতে স্বামী-স্ত্রীকে ধরে নিয়ে গিয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে অর্থ আদায়ের অভিযোগ, তদন্ত শুরু

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২১ আগস্ট, ২০১৮

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহী মহানগরীর শাহমখদুম থানায় পুলিশের বিরুদ্ধে সন্দেহজনকভাবে স্বামী-স্ত্রীকে  ধরে নিয়ে গিয়ে অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠার পর বিষয়টি তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার একেএম হাফিজ আক্তারের নির্দেশে বিষয়টি তদন্ত করছেন আরএমপির শাহমখদুম ডিভিশনের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. হেমায়েত উল্লাহ।

এ তথ্য নিশ্চিত করে আরএমপির শাহমখদুম ডিভিশনের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. হেমায়েত উল্লাহ বলেন, এ সংক্রান্ত খবর২৪ঘণ্টা.কমে একটি সংবাদ গণমাধ্যমে আসার পর বিষয়টি পুলিশ কমিশনার স্যারের নজরে আসে। এরপর বিষয়টি তদন্তের জন্য আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন।

ঈদের আগের দিন হওয়ায় এখনো তেমন অগ্রগতি হয়নি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এদিকে বাড়ির মালিক আক্তার ড্রাইভার এর ছেলে শরিফুল ও ভাড়াটিয়া মুকুল হোসেনকে আজ মঙ্গবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে আরএমপির শাহমখদুম ডিভিশনের উপ-পুলিশ কমিশনার অফিস থেকে তাদের হাজির হতে বলেন। তারা সেখানে হাজির হয়ে উক্ত ঘটনার সাক্ষি দিয়ে এসেছেন বলে খবর২৪ঘণ্টা.কমকে নিশ্চিত করেছেন।

উল্লেখ্য, গত ১৮ আগস্ট শনিবার বেলা ১১টার দিকে নগরীর শাহমখদুম থানা পুলিশের দুজন পুলিশ সদস্য সিভিলে ভুগরইল পশ্চিমপাড়া এলাকার আকতার হোসেনের বাড়ি গিয়ে তার বাড়ির ভাড়াটিয়া শিক্ষক রেজাউল ইসলামের সাথে দেখা করে তার স্ত্রীর পরিচয় জানতে চায়।

তারা স্বামী-স্ত্রী নয় বলে পুলিশ অভিযোগ করে ও খারাপ বলে দাবি করে। এরপর তারা রেজাউল ও তার স্ত্রীকে থানায় নিয়ে যায়। থানায় নিয়ে যাওয়ার পর ৬০ হাজার টাকা দাবি করা হয়। বাড়ির মালিকের ছেলে শরিফুলের মাধ্যমে ৬০ হাজার টাকা দিয়ে তারা ছাড়া পায়। থানা থেকে ছাড়া পাওয়ার পর ভাড়া বাড়ি ছেড়ে চলে যায়।

স্বামী-স্ত্রীকে থানায় ধরে নিয়ে গিয়ে অর্থ আদায়ের অভিযোগ অস্বীকার করে শাহমখদুম থানার ওসি জিল্লুর রহমান ওইদিন জানিয়েছিলেন, টাকা নেওয়ার অভিযোগ ভিত্তিহীন। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া বিষয়টি ওসি তদন্ত ইসমাইল হোসেন দেখভাল করেছেন বলে জানিয়েছিলেন।

খবর২৪ঘণ্টা/এমকে

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST