1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
কিশোরগঞ্জে মসজিদের দানবাক্সে জমা পড়ে ১২ বস্তা টাকা - খবর ২৪ ঘণ্টা
বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:৫৭ পূর্বাহ্ন

কিশোরগঞ্জে মসজিদের দানবাক্সে জমা পড়ে ১২ বস্তা টাকা

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ৬ নভেম্বর, ২০২১

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানসিন্দুক থেকে রেকর্ড পরিমাণ ৩ কোটি ৭ লাখ ১৭ হাজার ৫৮৫ টাকা পাওয়া গেছে। এবার দান সিন্দুক ৪ মাস ১৭ দিন পর খোলা হয়েছে। এ মসজিদটিতে আটটি লোহার দান সিন্দুক রয়েছে।
প্রতি তিন মাস পরপর এ সিন্দুকগুলো খোলা হলেও এবার করোনার কারণে প্রায় পাঁচ মাস পর শনিবার (৬ নভেম্বর) দান সিন্দুকগুলো খোলা হয়েছে। এর আগে সর্বশেষ চলতি বছরের ১৯ জুন পাগলা মসজিদের দান সিন্দুকগুলো খোলা হয়েছিল। তখন সর্বোচ্চ ২ কোটি ৩৩ লাখ ৯৩ হাজার ৭৭৯ টাকা এবং বিদেশি মুদ্রা ও স্বর্ণালংকার পাওয়া যায়।
কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শামীম আলম সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
টাকা গণনার কাজে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) ফারজানা খানম, কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ও পাগলা মসজিদ কমপ্লেক্সে পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ পারভেজ, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শফিকুল ইসলাম, শিহাবুল আরিফ, অর্ণব দত্ত, মো. মাহমুদুল হাসান, রূপালী ব্যাংক কিশোরগঞ্জ শাখার মহাব্যবস্থাপক ও শাখা প্রধান রফিকুল ইসলামসহ অন্যান্য কর্মকর্তা, ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদরাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
মসজিদ পরিচালনা কমিটি সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকাল ৯টার দিকে জেলা প্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে মসজিদের আটটি দান সিন্দুক খোলা হয়। সিন্দুকগুলো খুলে দানের টাকাগুলো প্রথমে ১২টি বস্তায় ভরে আনা হয় গণনার জন্য। বিকেল সাড়ে ৫টায় এ টাকা গণনার কাজ শেষ হয়।
পাগলা মসজিদে দান করলে মনের ইচ্ছেপূরণ হয়, এমন বিশ্বাসে মুসলমান ছাড়াও অন্যান্য ধর্মের লোকজন এখানে দান করে থাকেন। নগদ টাকা ছাড়াও পাওয়া যায়, চাল, ডাল, গবাদিপশু আর হাঁস-মুরগি। এসব পণ্য নিলামে বিক্রি করে জমা করা হয় মসজিদের ব্যাংক একাউন্টে।

জনশ্রুতি রয়েছে, ৫০ বছর আগে এক সাধু পুরুষ নরসুন্দা নদীর মাঝখানে পানিতে মাদুর পেতে আশ্রয় নেন। তার মৃত্যুর পর সমাধির পাশে এই মসজিদটি গড়ে ওঠে। সেই থেকে পাগলা মসজিদ নামে পরিচিতি এই মসজিদটি
বিএ/

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST