1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
পাবনায় কুপিয়ে হত্যা মামলায় ৮ জনের যাবজ্জীবন - খবর ২৪ ঘণ্টা
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:৫২ পূর্বাহ্ন

পাবনায় কুপিয়ে হত্যা মামলায় ৮ জনের যাবজ্জীবন

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ৯ জুলা, ২০২৩

পাবনার আতাইকুলা থানার আবুল কালাম হত্যা মামলায় ৮ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ডের আদেশ দিয়েছে আদালত। পাবনা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শামীম আহাম্মদ এই রায় ঘোষণা করেন।

এ ছাড়া রায়ে প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দেন বিচারক।

রোববার (৯ জুলাই) বিকেলে তিনি জনাকীর্ণ আদালতে এই রায় দেন।
এ সময় অভিযোগ প্রমানিত না হওয়ায় মোয়াজ্জেল নামে অপর এক আসামীকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়।
দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন- আতাইকুলা থানার শ্রীকোল গ্রামের মো. মোতাহার হোসেন, মো. সাইদুল ইসলাম, আলাই, আক্কাছ আলী ফকির, শাহিন, রমজান আলী প্রামানিক, মো. সাইফুল ইসলাম ও আতাউর রহমান।
রায় ঘোষণার সময় দন্ডপ্রাপ্ত ছয় আসামী কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিল। দন্ডপ্রাপ্ত মো. সাইদুল ইসলাম ও মো. সাইফুল ইসলাম হত্যাকান্ডের পর থেকেই পলাতক রয়েছেন।

আদালত সুত্রে জানাযায়, পাবনার আতাইকুলা থানার শ্রীকোল গ্রামের সুরুজ আলীর পিতা আবুল কালাম তার পৈত্রিক সম্পত্তি উদ্ধারের জন্য দন্ডপ্রাপ্তদের সঙ্গে অলিখিত চুক্তিবদ্ধ হন। এ জন্য দন্ডপ্রাপ্তরা এক লাখ টাকা দাবী করে। আবুল কালাম ৪০ হাজার টাকা অগ্রিম প্রদান করেন বাকী ৬০ হাজার টাকা জমি উদ্ধারের পর দেওয়া হবে বলে জানান। এতে দন্ডপ্রাপ্তরা ক্ষুব্ধ হন। পরে কালামকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। ২০১৬ সালের ২৪ মে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে দন্ডপ্রাপ্তরা আবুল কালামকে হত্যার উদ্দেশ্যে শ্রীকোল পশ্চিমপাড়ায় কৌশলে ডেকে নিয়ে যায় এবং কুপিয়ে হত্যা করে।

পরে এ ব্যাপারে আবুল কালামের ছেলে সুরুজ আলী বাদী হয়ে ৯ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। সাক্ষ্য প্রমাণ শেষে পাবনার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ বেগম শামীম আহম্মদ ৮ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড এবং একজনকে খালাস প্রদান করেন। রায়ে প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অনাদায়ে আরও এক বছরের সশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দেন বিচারক।

সরকার পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট আব্দুস সামাদ খান রতন ও আসামী পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট শাজাহান আলী খান।

বিএ/

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST