1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বাঘায় পরীক্ষার প্রবেশপত্র আটকে অর্থ আদায়ের অভিযোগ - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৮ অপরাহ্ন

বাঘায় পরীক্ষার প্রবেশপত্র আটকে অর্থ আদায়ের অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০১৮

বাঘা প্রতিনিধিঃ এসএসসি পরীক্ষার প্রবেশপত্র নিতে নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হযরত শাহ আব্দুল হামিদ দানিশ মন্দ (রহঃ) ফাজিল মাদ্রাসায় যান এ প্রতিষ্ঠানের দাখিল (এসএসসি সমমান) পরীক্ষার্থী সুমাইয়া ও নাঈমসহ কয়েকজন। প্রবেশপত্র নেওয়ার জন্য তাদের কাছ থেকে নেওয়া হয় ৩’শ টাকা করে। অনেক কাকুতি মিনতি করে ২’শ টাকা দেন নাঈম। এভাবেই এসএসসি পরীক্ষার প্রবেশপত্র আটকে রেখে রাজশাহীর বাঘা উপজেলার কয়েকটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি আদায় করা হচ্ছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা অভিযোগ করেছেন, এবার উপজেলার সব বিদ্যালয়ই এসএসসির ফরম পূরণে বোর্ডের ফির দ্বিগুণ অর্থ নিয়েছে পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে। এখন প্রবেশপত্র আটকে রেখে কেন্দ্র ফির নামে পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত তিন থেকে চার’শ টাকা আদায় করেছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে জানা গেছে, উপজেলার ৬৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩ হাজার ২২৬ জন শিক্ষার্থী এবার এসএসসি ও এসএসসি সমমান পরীক্ষায় অংশ নেবে। এর মধ্যে রয়েছে,রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ৪৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ২হাজার ৬৪৩জন,কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩৯০ জন ও মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৯৩ জন শিক্ষার্থী। বৃহস্পতিবার (০১-০২-১৮) পরীক্ষা শুরু হবে।

শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, এবারের এসএসসি পরীক্ষায় ফরম পূরণের জন্য কেন্দ্র ফি, সনদ ফি সহ অন্যান্য বাবদ মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ১ হাজার ৬৬৫ টাকা এবং বিজ্ঞান বিভাগে ১ হাজার ৭৮৫ টাকা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত আরও ১০০ টাকা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে।

অভিভাবকেরা জানান, পরীক্ষার ফরম পূরণের ক্ষেত্রে বোর্ড নির্ধারিত ফি’র চেয়ে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করা হয়েছে। এখন আবার প্রবেশপত্র আটকে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করা হয়েছে। পরীক্ষার সময় শিক্ষার্থীরা হয়রানির শিকার হওয়ার আশঙ্কায় প্রতিবাদ করেননি। যার ফলে তাঁরা অতিরিক্ত অর্থ দিতে বাধ্য হয়েছেন।

অভিযোগ অস্বিকার করে প্রতিষ্ঠান প্রধানরা বলেন, যাদের কাছে পাওনা রয়েছে, কেবল তাদের কাছ থেকেই বোর্ড ফি ছাড়া টাকা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে অনেকেই দিয়েছে আবার অনেকেই দেয়নি। তবে এ জন্য কারো প্রবেশপত্র আটকে রাখা হয়নি।

তবে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আব্দুল গফুর মিঞা প্রবেশপত্র দেওয়ার আগে প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের জন্য রশিদের মাধ্যমে টাকা নেওয়ার কথা স্বিকার করেছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহিন রেজা বলেন, বিষয়টি তিনি শুনেছেন। প্রবেশপত্র আটকে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সত্যতা পেলে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

খবর২৪ঘণ্টা.কম/নজ 

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST