1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
সুন্দরগঞ্জে চরম সঙ্কটে বানভাসিরা - খবর ২৪ ঘণ্টা
বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৩৫ পূর্বাহ্ন

সুন্দরগঞ্জে চরম সঙ্কটে বানভাসিরা

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৪ জুলা, ২০১৯

গাইবান্ধা (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে বানভাসিদের জন্য সরকারিভাবে বরাদ্দকৃত ত্রাণসামগ্রী চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। ফলে চরম সঙ্কটে রয়েছেন এসব মানুষজন ।
জানা যায়, উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের ২০ হাজার ৮শ’ পরিবারের অন্তর্ভুক্ত ৮৩ হাজার ২শ’ জন বন্যার্ত ব্যক্তির তালিকা প্রণয়ন করা হলেও এ সংখ্যা অতিক্রম করে বন্যার্ত পরিবারের সংখ্যা ২৮ হাজার হবে বলে স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা যায়, এসব বানভাসিদের জন্য এপর্যন্ত সরকারিভাবে ত্রাণসামগ্রী হিসেবে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ২শ’ মেট্রিক টন চাল, ২লাখ

৭৫ হাজার টাকা ও ১হাজার ৫শ’ প্যাকেট শুকনো খাবার। যা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। তবে বেসরকারি কয়েকটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, ও কিছু সমাজ সেবক ব্যক্তি ত্রাণসামগ্রী প্রদান অব্যাহত রেখেছেন। উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র নদের বন্যা কবলিত এসব মানুষজন গৃহ-পালিত পশু-পাখি নিয়ে বিভিন্ন স্থানে অতি কষ্টে দিন অতিবাহিত করছেন।

তারা বর্তমানে চরম সঙ্কটের মধ্যে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। তাদের জন্য দেখা দিয়েছে খাদ্য, পানীয় জল, পরিধেয় বস্ত্র, নিরাপদ আবাসস্থল, গৃহ-পালিত পশু-পাখির খাদ্য, পানি বাহিত রোগ নিরাময় ব্যবস্থার অভাব। তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র নদের বন্যা কবলিত এসব ইউনিয়নগুলোর গ্রামগুলো হচ্ছে- শ্রীপুর ইউনিয়নের উত্তর শ্রীপুর গ্রামের ডাকুয়ার ভিটা, শাহার ভিটা, পোড়ার চর, কাপাশিয়া ইউনিয়নের ভাটি কাপাশিয়া, টোন গ্রাম, চরপাড়া, পূর্ব লালচামার, লালচামার,

ভাটি বুড়াইল, কঞ্চিবাড়ী ইউনিয়নের ছয়ঘড়িয়া, চন্ডিপুর ইউনিয়নের উজান বোছাগাড়ি, হরিপুর খেয়াঘাট, লালচামার বাজার, হরিপুর ইউনিয়নের পাড়াসাদুয়া, গেন্দুরাম, চরিতা বাড়ি, চর চরিতাবাড়ি, রাঘব, বেলকা ইউনিয়নের কিশামত সদর ও বেলকা নবাবগঞ্জ শান্তিরাম ইউনিয়নের পুর্ব শান্তিরাম। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা

(পিআইও) নূরুন্নবী সরকার জানান, বন্যার্ত ২০ হাজার ৮শ’ পরিবারের অন্তর্ভুক্ত ৮৩ হাজার ২শ’ জনের জন্য এপর্যন্ত ২শ’ ১০ মেট্রিক টন চাল, ২লাখ ৭৫ হাজার টাকা ও ১ হাজার ৫শ’ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া, উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট আরও ৫০ মেট্রিক টন চাল, নগদ ৫ লাখ টাকা ও ৫শ’ বান্ডিল ঢেউটিন চেয়ে বার্তা পাঠানো হয়েছে।

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, খুব শিঘ্রই বন্যার্তদের জন্য চাহিত এ বরাদ্দ মিললে তাদের মাঝে বিতরণ করা হবে। বানভাসিদের চিকিৎসা সেবা প্রদানের ব্যাপারে তথ্য জানতে চেয়ে মোবাইল ফোনে বার্তা পাঠিয়ে ও কল করেও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার ইয়াকুব আলী মোড়ল’র কোন সাড়া পাওয়া যায়নি।

খবর২৪ঘণ্টা, জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST