1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
ঝিনাইগাতীতে মাথা গোজার ঠাঁই নেই এক আদিবাসী পরিবারের - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ১২ জানয়ারী ২০২৫, ০:০৩ অপরাহ্ন

ঝিনাইগাতীতে মাথা গোজার ঠাঁই নেই এক আদিবাসী পরিবারের

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৬ জুন, ২০২০

শেরপুর প্রতিনিধিঃ শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে মাথা ঝিনাইগাতীতে মাথা গোজার ঠাঁই নেই এক আদিবাসী পরিবারের নেই অনাথ রখো (৩৫)নামে এক আদিবাসী পরিবারের।      অনাথ রখো  উপজেলার  কাংশা ইউনিয়নের বাকাকুড়া গ্রামের লরেন্স চিছিমের ছেলে। ১ছেলে ২মেয়েসহ  ৫সদস্যের পরিবার অনাথ রখোর। সহায় সম্বলহীন অনাথ রখোর নেই কোন মাথা গুজার ঠাই বা বসতবাড়ি।  শ্রমবিক্রি,পাহাড় থেকে জ্বালানী সংগ্রহ ও খাল বিল ও ডোবা থেকে কুচিয়া মাছ ধরে বাজারে বিক্রি করে কোন রকমে চলে তার সংসার।         একদিন কাজে বের না হলে সেদিন পরিবার পরিজন নিয়ে থাকতে হয় অনাহারে অর্ধাহারে।      জায়গা জমি ও  বসতঘর না থাকায় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে তাকে। কখনো অন্যের বাড়িতে,  কখনো স্কুল ও গির্জা ঘরে রাত কাটতে হচ্ছে পরিবার পরিজন নিয়ে। অনাথ রখো জানায়, অন্যের বাড়িতে  থাকতে গিয়ে বাচ্চাদের মলমূত্রত্যাগসহ সামান্য কোন ত্রুটি হলেই বাড়ি থেকে বের করে দেয়া হয় তাদের। অনাথ রখোর স্ত্রী দীনা ম্রং জানায়,  তার স্বামীর  যা আয় করে তা দিয়ে পরিবারের সদস্যদের ভরণপোষন যোগাতেই হিমসিম খেতে হচ্ছে তাদের।  জায়গা জমি ও ঘরবাড়ি করবে কি দিয়ে।    দীনা ম্রং আরো জানায়,  এলাকার  কেউ বাড়ি ঘর রেখে ঢাকায় থাকেন। কোন সময় তাদের বাড়ি পাহাড়া দেয়ার জন্য তাদের থাকতে দেয়া হয়। তারা চলে আসলেই বাড়ি ছেড়ে দিতে হয়।   এভাবেই গত ২০ বছর অতি কষ্টে মানবেতর জীবনযাপন করে আসছে ওই আদিবাসী পরিবারটি।  অনাথ রখো বলেন সরকারি একটি ঘরের জন্য স্হানীয় চেয়ারম্যানও মেম্বারের কাছে বহুবার  গিয়েছি। কিন্তু কোন কাজে আসেনি।   বর্তমানে সেভেন চিছিমের বারান্দায়  অবস্থান করে আসছেন। এব্যাপারে ওই ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলম মিষ্টারের সাথে কথা হলে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন যে কয়টি ঘর বরাদ্দ আসে তা চেয়ারম্যান সাহেব নিজেই বিতরন করেন। কোন মেম্বারদের দেন না। কাংশা  ইউপি চেয়ারম্যান জহুরুল হক জানান যার জমি আছে ঘর নেই তাদের জন্য এ ঘর। তারতো কোন জমি নেই। ঘরে দিবো কিভাবে। খবর২৪ঘন্টা /এবি

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST