1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
শেরপুরে এসিল্যান্ড ইউএনও’র পরিশ্রম ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১৮ জানয়ারী ২০২৫, ০১:৫৯ পূর্বাহ্ন

শেরপুরে এসিল্যান্ড ইউএনও’র পরিশ্রম ব্যর্থ হওয়ার সম্ভাবনা

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৭ মে, ২০২০

শেরপুর(বগুড়া)প্রতিনিধি: সারা বিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশও লড়ছে করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশের সব জেলাতেই কমবেশী করোনা শনাক্ত ব্যাক্তি রয়েছে। বগুড়ার শেরপুর উপজেলা প্রশাসন ও থানা প্রশাসনের তৎপরতার কারণে এখনো কারো শরীরে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়নি। কিন্তু শেরপুরের মার্কেট খোলা রাখায় করোনা ভাইরাস সংক্রমনের শংকা দেখা দিয়েছে। এতে করে প্রশাসনের ব্যাক্তিদের প্ররিশ্রম ব্যার্থ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
জানা যায়, উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা মো. লিয়াকত আলী সেখ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (শেরপুর সার্কেল) মো. গাজিউর রহমান, শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মো. হুমায়ুন কবীর, ও পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আবুল কালাম আজাদ রাত দিন পরিশ্রম করে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে কাজ করে যাচ্ছেন। বাংলাদেশে লকডাউন বিধি চালু হওয়ার পর থেকে বসে নেই কেউই। ভ্রমাম্যমান আদালত বসিয়ে আইন অমান্যকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন, ঢাকা বা বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তিদের হোম কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করণে ব্যাপক ভুমিকা রেখেছেন তারা। কিন্তু হঠাতই মার্কেট খোলার সিদ্ধান্তে বেসামাল হয়ে যায় সব কিছু। যে সকল শর্ত মেনে মার্কেট চালু রাখার কথা ছিল তার কিছুই মানছেন না ব্যবসায়ীরা। ক্রেতারাতো এর ধারে কাছে নেই। শেরপুর উপজেলা মিডল পয়েন্ট হওয়ায় কাজিপুর, ধুনট, নন্দীগ্রাম, রায়গঞ্জ ও তাড়াশ উপজেলার থেকে শেরপুরের মার্কেটগুলোতে আসার কারণে লোকসমাগম অনেক বেশী হয়। তাছাড়া করোনা ভাইরাস রোধে এক উপজেলা থেকে অন্য উপজেলায় লোকজনের যাতায়াতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে জেলা প্রশাসক সেটাও রোধ করা সম্ভব হচ্ছেনা। তাই প্রশাসনের এতদিনের পরিশ্রম ব্যর্থ হতে চলেছে বলে অভিমত দিয়েছেন সচেতন মহল।
এ ব্যাপারে কয়েকজন ক্রেতার সাথে কথা বললে তারা জানান, মার্কেট না খুললে আমরা কেনা কাটা করতে আসতাম না। মার্কেট খোলার কারণে ছেলে মেয়ে সহ পরিবারের সদস্যরা জামা কাপড় কেনার জন্য চাপ দিচ্ছে তাই মার্কেটে আসা।
এ ব্যাপারে উপজেলা সহকারী কমশিনার (ভূমি) মো. জামশেদ আলাম রানা বলেন, যে সকল শর্ত সাপেক্ষে মার্কেট খোলা রাখার কথা সেকল শর্ত অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। তাছাড়া জেলা প্রশাসক মহোদ্বয়ের আদেশ পেলেই মার্কেট বন্ধ করে দেয়া হবে।

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST