1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
করোনায় মৃত ব্যক্তির সঙ্গে একই হাসপাতালে থাকা একজনের মৃত্যু - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০১:২৭ পূর্বাহ্ন

করোনায় মৃত ব্যক্তির সঙ্গে একই হাসপাতালে থাকা একজনের মৃত্যু

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০২০

খবর২৪ঘন্টা নিউজ ডেস্ক: ঢাকায় করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান এক ব্যক্তি। তার সঙ্গে একই হাসপাতালে পাশাপাশি বেডে চিকিৎসাধীন ছিলেন খুলনার মোস্তাহিদুর রহমান (৪৫)। পরে তাকে খুলনায় আনা হয়। ভর্তি করা হয় খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডে। বৃহস্পতিবার (২৬ মার্চ) দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা গেছেন। তিনি খুলনা মহানগরীর হেলাতলা এলাকার মৃত সাঈদুর রহমানের ছেলে।

খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. এ টি এম মঞ্জুর মোর্শেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, মোস্তাহিদুর রহমান থাইরয়েড সার্জারির জন্য ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি ছিলেন। সেখানেই চিকিৎসাধীন ছিলেন ঢাকায় করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া একজন। এরপর ওই হাসপাতাল থেকে সব রোগীকে ছেড়ে দেওয়া হয় এবং নিজ নিজ বাসায় কোয়ারেন্টিনে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়। কিন্তু মোস্তাহিদুর রহমান খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এসে বুধবার দিনগত রাত আড়াইটার দিকে ভর্তির সময় এ সব তথ্য গোপন করেন।

ডা. এ টি এম মঞ্জুর মোর্শেদ আরও জানান, থাইরয়েড সার্জারিতে ইনফেকশন হওয়ার কারণে এখানে আসেন তিনি। তাই তাকে স্বাভাবিকভাবেই হাসপাতালের সার্জারি ইউনিট-২ এ ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল। বৃহস্পতিবার সকালে তার শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। তখন এসব তথ্য প্রকাশ পায়। এরপর ওই রোগীকে ফাঁকা ওয়ার্ডের এক কোনে রেখে চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছিল। কিন্তু দুপুর দেড়টার দিকে তিনি মারা যান। তার লাশ হাসপাতালেই রয়েছে।

ডা. মঞ্জুর মোর্শেদ বলেন, ‘হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডে মৃত ব্যক্তির চিকিৎসা সেবায় থাকা ১৬ জনকে এ ঘটনার পরই কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। হাসপাতালের পেছনে থাকা ডরমেটরিতে তাদের পৃথক পৃথক রুমে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এদের মধ্যে ২ জন ডাক্তার, ১০ জন নার্স ও ২ কর্মচারী রয়েছেন।’

খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিট ইনচার্জ ডা. শৈলেন্দ্রনাথ বিশ্বাস জানান, মৃত ব্যক্তি তথ্য গোপন না করলে তাকে করোনা ইউনিটেই নেওয়া হতো। তথ্য গোপন করার কারণে তাকে সার্জারিতে নেওয়া হয়। তার মৃত্যুর পর এখানে থাকা ৩০ ভাগ রোগীও হাসপাতাল ত্যাগ করতে শুরু করেছেন।

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By Khobor24ghonta Team