1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
দুদকের জিজ্ঞাসাবাদে জি কে শামীম - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ০৭:২৩ অপরাহ্ন

দুদকের জিজ্ঞাসাবাদে জি কে শামীম

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৪ নভেম্বর, ২০১৯

খবর২ ৪ঘণ্টা,ডেস্ক: ক্যাসিনো ও দুর্নীতিবিরোধী শুদ্ধি অভিযানে গ্রেফতার হওয়া যুবলীগের সাবেক প্রভাবশালী নেতা ও টেন্ডার কিং জি কে শামীমকে দ্বিতীয় দিনের মতো জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। 

সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শামীমকে রমনা থানা থেকে সেগুনবাগিচায় দুদক প্রধান কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। রোববারও তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। আজ সন্ধ্যা পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ চলবে। পরে তাকে রমনা থানা হেফাজতে পাঠানো হবে। 
দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রিমান্ডের সাত দিন তাকে সেখানেই রাখা হবে। দুদকের জনসংযোগ বিভাগ এ তথ্য জানিয়েছে।

২৭ অক্টোবর শামীমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালত। রোববার থেকে শামীমকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে দুদক। এদিন দুপুরে কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তাকে দুদকে আনা হয়।

২০ সেপ্টেম্বর গুলশানের নিজ কার্যালয়ে সাত দেহরক্ষীসহ গ্রেফতার হন জিকে শামীম। পরে তার বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক ও অর্থ পাচার আইনে তিনটি মামলা করা হয়।
মামলার এজাহারে শামীমকে চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, অবৈধ মাদক ও জুয়ার ব্যবসায়ী বলে উল্লেখ করা হয়। ২১ সেপ্টেম্বর শামীমের অস্ত্র ও মাদক মামলায় পাঁচদিন করে মোট ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত। গত বৃহস্পতিবার জিকে শামীমের সাত দেহরক্ষীকে অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়।

অস্ত্র মামলা ও মাদক মামলার এজাহারে বলা হয়, শামীমের কাছ দেহ তল্লাশি করে তার নামে একটি এনপিবি দশমিক ৩২ বোরের পিস্তল, ৪৭ রাউন্ড গুলি ও তিনটি গুলির খোসা পাওয়া যায়। তার সাত দেহরক্ষীর প্রত্যেকের কাছ থেকে কালো রঙের দশমিক ১২ বোরের একটি শটগান পাওয়া যায়।

আর দেহরক্ষী মো. দোলোয়ার হোসেনের কাছ থেকে সাতটি কার্তুজ, মো. মুরাদ হোসেনের কাছ থেকে ১০টি কার্তুজ, মো. জাহিদুল ইসলামের কাছ থেকে তিনটি কার্তুজ, শহিদুল ইসলামের কাছ থেকে ১০টি কার্তুজ, কামাল হোসেনের কাছ থেকে ১০টি কার্তুজ, সামসাদ হোসেনের কাছ থেকে ২৩টি কার্তুজ ও আমিনুল ইসলামের কাছ থেকে ১০টি কার্তুজ পাওয়া যায়।

এছাড়াও তাদের কাছ থেকে মোবাইল ফোন উদ্ধার করে জব্দ করা হয়। এ ছাড়া শামীমের বাড়ির তৃতীয় তলার অফিস কক্ষের ফ্রিজের ভেতর তার দখল ও হেফাজতে থাকা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পাঁচ বোতল বিদেশি মদ উদ্ধার করা হয়। যার মূল্য আনুমানিক ৩৭ হাজার ২৫০ টাকা।

খবর২৪ঘণ্টা/ জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By Khobor24ghonta Team