1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
রাজশাহীর বাঘায় নদী গর্ভে কবলে বিদ্যালয়টি পরিদর্শন করলেন এডিসি - খবর ২৪ ঘণ্টা
সোমবার, ১৩ জানয়ারী ২০২৫, ০৮:৩ পূর্বাহ্ন

রাজশাহীর বাঘায় নদী গর্ভে কবলে বিদ্যালয়টি পরিদর্শন করলেন এডিসি

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৬ আগস্ট, ২০১৮

বাঘা(রাজশাহী) প্রতিনিধি: দেখতে-দেখতে স্কুলটি ভাঙ্গনের মুখে নদীতে বিলিন হতে চলেছে। দুই বছর পূর্বে বাঘা উপজেলার পদ্মার চরাঞ্চলে ৭৮ লক্ষ টাকা ব্যয়ে নির্মান করা হয়েছিল চকরাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয়।গত বৃহস্পতিবারে পদ্মার ভাঙন থেকে বিদ্যালয়টি ২০ মিটার দুরে ছিল।পাঁচদিনে ভবনের চারটি পিলার চলে গেছে পদ্মার গর্ভে। ফলে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বিদ্যালয়ের পাঠদান।সোমবার(০৬-০৮-১৮) সকাল সাড়ে ১১ টায় ভাঙ্গন কবলিত এলাকা চকরাজাপুর পরিদর্শন করেছেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক নাসিমা খাতুন।

স্থানীয় গোলাম মোস্তফা জানান, ১৯৭৮ সালে চকরাজাপুর উচ্চ বিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। ১৪ বছরে ভাঙনের কবলে পড়ে দুইবার । এবারও নদী ভাঙ্গনের কারনে একই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। তবে নতুন করে যোগ হয়েছে এ অঞ্চলের একমাত্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চকরাজাপুর বাজার।ইতিমধ্যে বিদ্যালয়ের টিনসেট (কমনরুম)টি সরিয়ে নেওয়া হয়। অনেকেই ধারনা, এবারের মতো রক্ষা পাবে ইট দিয়ে তৈরী করা দামি ভবনটি। কিন্তু সেটিও আর রক্ষা করা গেল না। দ্রুত ভবন সরিয়ে ফেলা প্রয়োজন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাঘা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহিন রেজা,নারী ভাইন্স চেয়ারম্যান ফারহানা দিল আফরোজ রুমি, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আরিফুর রহমান, চকরাজাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজিজুল আযম ও বাঘা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামানসহ প্রমূখ।

প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকসহ চরাঞ্চলবাসীদের উদ্দেশ্যে জেলা প্রশাসক (অতিরিক্ত) বলেন , নদী তীরবর্তী এলাকায় ইট দিয়ে ভবন নির্মান না করে ষ্টিল (লোহা) সামগ্রী দিয়ে টিন সেড ভবন করা দরকার। যাতে করে বিপদ মুহুর্তে অন্যত্র সরিয়ে ফেলা যায়। তিনি এই ভবনে জানালা-দরজাসহ অন্যান্য সামগ্রীর একটি তালিকা উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে দেয়ার জন্য বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে নির্দেশ দেন। যত দ্রুত সম্ভব সংশ্লিষ্ঠ দপ্তর (মন্ত্রনালয়ে) প্রতিবেদন পাঠানোর মাধ্যমে বিদ্যালয়টি অন্যত্র সরিয়ে ফেলাসহ নতুন ভবন নির্মানের আশ্বাস দেন।

স্থানীয় লোকজন জানান, যথাযথ উদ্যোগের অভাবে অত্র এলাকার প্রায় ৪ কিঃ মিটার বাধ অরক্ষিত রয়েছে। গত ৭ বছরে পদ্মার ভাঙনে এইসব এলাকার প্রায় ৫’শ বাড়ি-সহ ৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাট-বাজার এবং বিজিবি ক্যাম্প-সহ কয়েক হাজার বিঘা আবাদি-অনাবাদি জমি চলে গেছে পদ্মার করাল গ্রাসে। এ ছাড়াও ভাঙনে গৃহহারা হয়েছে অনেক পরিবার।

খবর২৪ঘণ্টা.কম/জেএন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST