খবর২৪ ঘণ্টা, স্পোর্টস, ডেস্ক: ইংল্যান্ডে ২০১৯ বিশ্বকাপের আসর বসতে আর বাকি আছে মাত্র ১৩ মাস। এই সময়টা হেলায় কাটালে যে চড়া মূল্য দিতে হবে সেটা সবারই জানা। তবে চেষ্টার কমতি রাখছেনা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডও (বিসিবি)।
চন্ডিকা হাথুরুসিংহের বিদায়ের পর দুটি সিরিজ খেলে ফেলেছে টাইগাররা। একটি দেশে অন্যটি বিদেশের মাটিতে। চলতি বছরের শুরুতে ত্রিদেশীয় আর দ্বিপাক্ষিক সিরিজে কোচের ভূমিকায় টেকনিক্যাল ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্বপালন করেন খালেদ মাহমুদ সুজন। দলের নিয়মিত ম্যানেজারের পাশাপাশি হাথুরুর সহকারী রিচার্ড হ্যালসেরের কাঁধেও দায়িত্ব সপে দাওয়া হয়। ফলাফল লঙ্কানদের কাছে টেস্ট আর টি-টোয়েন্টি সিরিজে নাস্তানাবুদ হতে হয়েছিল টাইগারদের।
এরপর শ্রীলঙ্কার তিন জাতি টি-টোয়েন্টি সিরিজে হ্যালসেলকে আর দেখা যায়নি দলের সঙ্গে। কোচের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল কোর্টনি ওয়ালশকে। লঙ্কানদের দুই ম্যাচে হারিয়ে ফাইনালে ভারতের সঙ্গে দুর্দান্ত লড়াই করে হেরেছিল সাকিব-তামিমরা।
ওয়ালশের অধীনে সাময়িক বিপদ কাটলেও দীর্ঘমেয়াদী কোচ তো আবশ্যক। বিসিবি প্রধানের চিন্তাটা কম নয় এ নিয়ে। আজ রোববার ভলিবল ফেডারেশনে গণমাধ্যমের সাথে কথা বলেন নাজমুল হাসান পাপন।
তিনি বলেন, আমরা শুধু প্রধান কোচ নিয়েই ভাবছিনা। সহকারী কোচ, ফিল্ডিং কোচ, ব্যাটিং কনসালটেন্টসহ সব বিভাগের জন্যই ভাবছি। আশা করছি এই মাসের (এপ্রিল) মধ্যেই ফাইনাল হয়ে যাবে।
পূর্বাচলে নতুন স্টেডিয়াম নিয়েও কথা বলেন পাপন। জানালেন নতুন মাঠ নিয়ে বিসিবি’র ভাবনা জানালেন তিনি।
বোর্ড প্রধান বলেন, মাঠের কাজ আমরা করতে পারি যদি আমাদেরকে জায়গাটি বিনামূল্যে বা প্রতীকী মূল্যে দেয়া হয়। জায়গা এখনও হস্তান্তর প্রক্রিয়ার মধ্যে আছে। ডিজাইন আমরা চূড়ান্ত করে ফেলেছি এরই মধ্যে। যেহেতু অনেক বেশি খরচের কাজ তাই জাতীয় ক্রীড়া পরিষদেরও করার কথা রয়েছে।
খবর২৪ঘণ্টা.কম/রখ