1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
রাজশাহীর দুর্গাপুরে নববধুকে হত্যার অভিযোগে পাষন্ড স্বামীর ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন - খবর ২৪ ঘণ্টা
বৃহস্পতিবার, ২৩ জানয়ারী ২০২৫, ০৯:১৮ অপরাহ্ন

রাজশাহীর দুর্গাপুরে নববধুকে হত্যার অভিযোগে পাষন্ড স্বামীর ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০২২

রাজশাহীর দুর্গাপুরে মোছা.মেহেরুন (১৮) নামে এক গৃহবধূকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে ও শ্বাসরোধে হত্যার ঘটনায় পরিবার ও এলাকাবাসী মানববন্ধন করেছে।

মানববন্ধনে পাষন্ড স্বামী তৌফিকুল ইসলাম হিমেলকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবি জানানো হয়েছে।
হিমেল উপজেলার চৌবাড়িয়া গ্রামের তৈয়ব মহরীর ছেলে।

সোমবার (১৭ জানুয়ারি) বেলা ১১টায় উপজেলার জয়কৃঞ্চপুর চেতনার মোড়ে অনুষ্ঠিত এক বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচিতে স্থানীয়রা এ দাবি জানান।

মানববন্ধন কর্মসূচিতে নিহত মেহেরুনের বাবা মাহাবুর রহমান, মা লাইলি বেগম, ভাই মো.সম্রাট, চাচাতো ভাই হাসিবুর রহমান, সাবেক ইউপি সদস্য হাফিজুর রহমান, প্রবীণ ব্যক্তি সাজিদুর রহমান এবং এলাকার শতাধিক নারী, শিশু ও বৃদ্ধসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ অংশ গ্রহন করেন।

মানববন্ধনে নিহতের পিতা মাহাবুর রহমান বলেন, দীর্ঘদিন ধরে মাদক সেবন করত মেয়ের জামাই হিমেল। যৌতুকের জন্য বিভিন্ন সময়ে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালিয়েছে। সবশেষ গত ১০ জানুয়ারি আমার মেয়েকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে এবং শ্বাসরোধে হত্যার করে। এরপর ভর্তি করে হাসপাতালে। তবে মেডিকেলের মেঝেতে রেখে সে পালিয়ে যায়। পরে আমরা খবর পেয়ে হাসপাতালে যায়।

মেহেরুনের ভাই মো. সম্রাট বলেন, বোনের বিয়েতে প্রায় ১০ লাখ টাকার গহনা ও জিনিসপত্র দেয়া হয়েছিল। এছাড়া দুই লাখ টাকা যৌতুক দিতে হয়েছে মাদকাসক্ত হিমেলকে। সে আগে দুটি হত্যা মামলা ও মাদকাসক্ত হিসেবে চিহ্নিত আসামি। গ্রেপ্তারও হয়েছিল একাধিকার। তবে আমরা দুর্গাপুর থানায় গেলে পুলিশ মামলা না নিয়ে ফিরিয়ে দিয়েছে। কর্মসূচি থেকে এলাকাবাসী অভিযুক্ত হিমেলকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবি জানিয়েছেন।

এ বিষয়ে দুর্গাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাশমত আলীর বক্তব্য পাওয়া যায় নি।
তবে জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুঠিয়া সার্কেল) ইমরান জাকারিয়া বলেন, অনেক সময় কিছু ঘটনা পারিবারিকভাবে মীমাংসা হওয়ায় তৎক্ষণাৎ মামলা নেয়া হয় না। তবে নিহতের পরিবারের অভিযোগ থাকলে অবশ্যই তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিএ/

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST