1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
হতদরিদ্রদের ভাগ্য খুলবে ‘ডিজিটাল আইল্যান্ড’ - খবর ২৪ ঘণ্টা
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ০৪:৪০ পূর্বাহ্ন

হতদরিদ্রদের ভাগ্য খুলবে ‘ডিজিটাল আইল্যান্ড’

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৩ মার্চ, ২০১৮
khobor24ghonta.com

খবর২৪ঘণ্টা.কম, ডেস্ক: দেশব্যাপী উন্নয়নের স্রোতধারার অংশ হিসেবে কক্সবাজারের মহেশখালীকে দেশের প্রথম ডিজিটাল আইল্যান্ড হিসেবে তৈরি করা হচ্ছে। প্রত্যন্ত দ্বীপাঞ্চলের বাসিন্দাদের জীবনমানের উন্নয়নের লক্ষ্যে গৃহীত প্রকল্পটির কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। বাস্তবায়িত প্রকল্পটি ওই অঞ্চলের হতদরিদ্রদের ভাগ্য খুলতে সহায়ক হবে বলে মনে করছে কর্তৃপক্ষ। প্রথমে কক্সবাজারের মহেশখালীতে এবং পরে দেশের অন্যান্য দ্বীপাঞ্চলেও তা বাস্তবায়ন করার পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার।

চারদিকে জলরাশি, মাঝখানে ছোট ভূখণ্ড। লবণ উৎপাদন ও পান চাষে এ দ্বীপের পরিচিতি থাকলেও এর বাইরেও রয়েছে দ্বীপের কিছু নেতিবাচক গল্প। বঙ্গোপসাগরে জলদস্যুদের তাণ্ডব, পাহাড়ে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের তৎপরতা ও মহেশখালী উপকূল দিয়ে হাজার হাজার মানুষ সমুদ্রপথে মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে পাচার হওয়া নিত্তনৈমিত্তিক ঘটনা।

ফলে প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে শুধু ডিজিটাল সেবাই নিশ্চিত হবে না, বরং অনিয়ন্ত্রিত অভিবাসন রোধসহ অসংখ্য মঙ্গলসাধন হবে। কারণ ভৌগোলিক অবস্থান, অবকাঠামো ও মানবসম্পদের অভাব এবং অনিয়ন্ত্রিত অভিবাসন বিবেচনায় নিয়েই ‘ডিজিটাল আইল্যান্ড’ প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে মহেশখালীকে।

প্রায় ২২ কোটি ৩৫ লাখ ৮১ হাজার টাকা ব্যয় ধরে ২৭ এপিল ২০১৭ সালে হাতে নেয়া এ প্রকল্পের কাজ ২০১৮ সালের ৩০ জুনের মধ্যে শেষ হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে দ্বীপের দরিদ্র লোকজনের জীবনমানের ব্যাপক উন্নয়ন, আর্থ-সামাজিক বৈষম্য কমে যাওয়াসহ অনিয়ন্ত্রিত অভিবাসন কমে যাবে।

এ ছাড়া এ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে মহেশখালীর মোট জনসংখ্যার ৩০ শতাংশ উচ্চগতির ইন্টারনেট এবং প্রযুক্তি সুবিধা পাবে। এতে তাদের শিক্ষা, জনস্বাস্থ্য, তথ্য ও জ্ঞানে প্রবেশাধিকার বাড়বে। প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে ‘শিক্ষামূলক কর্মসূচি’ চালু ও শিক্ষার্থীদের এমআইএস ডেটাবেইজ তৈরি, কৃষকদের জন্য ই-বাণিজ্য সুবিধা, তথ্যপ্রযুক্তিতে শিক্ষক, চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী ও সরকারি কর্মকর্তাদের দক্ষ করতে প্রশিক্ষণ ইত্যাদি কার্যক্রম চালু করা হবে।

মূলত ডিজিটাল আইল্যান্ডের দ্বারা উচ্চগতির ইন্টারনেটের মাধ্যমে দ্বীপের মানুষের প্রয়োজনীয় সেবা নিশ্চিত করা হবে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রদত্ত সুযোগ সুবিধার মধ্যে প্রধান তিনটি খাত বিশেষভাবে দ্বীপবাসীকে সহায়তা করবে। আর তা হলো শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও ই-কমার্স।

খবর২৪ঘণ্টা.কম/নজ 

পোস্টটি শেয়ার করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By Khobor24ghonta Team