1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
সিলেটকে হারিয়ে রাজশাহীর বিশাল জয় - খবর ২৪ ঘণ্টা
শুকরবার, ১৭ জানয়ারী ২০২৫, ০৩:৫ পূর্বাহ্ন

সিলেটকে হারিয়ে রাজশাহীর বিশাল জয়

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৯
Daily 5 Wow Moments CCvST & CWvRPR

খবর ২৪ ঘন্টা ডেস্ক : দেশি-বিদেশি মিলিয়ে এবার দারুণ দল গড়েছে রাজশাহী রয়্যালস। খেলার মাঠেও এর প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে। নিজেদের প্রথম ম্যাচে ঢাকা প্লাটুনকে ৯ উইকেটে হেসেখেলে হারিয়ে দুর্দান্ত শুরু করে তারা। দ্বিতীয় ম্যাচেও দাপুটে জয় তুলে নিল রাজশাহী। সিলেট থান্ডারকে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে উত্তরবঙ্গের দলটি।

৯২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় রাজশাহী রয়্যালস। দলীয় স্কোরবোর্ডে কোনো রান না ওঠার আগেই নাঈম হাসানের বলে ক্লিন বোল্ড হয়ে ফিরে যান হযরতউল্লাহ জাজাই। তবে আফিফ হোসেনকে নিয়ে দ্রুত প্রাথমিক ধাক্কা কাটিয়ে ওঠেন লিটন দাস।

পরে সিলেট বোলারদের ওপর দুজনই তোপ দাগাতে থাকেন। উভয়ই স্ট্রোকের ফুলঝুরি ছোটান। তাতে জয়ের পথে এগিয়ে যায় রাজশাহী। তবে আচমকা নাভিন উল হককে উইকে বিলিয়ে দিয়ে আসেন আফিফ। ফেরার আগে ২৫ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৩০ রান করেন তিনি। ২৬ বলে ৭ চারে ৪৪ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন লিটন। আর ১২ রান করে অপরাজিত থাকেন শোয়েব।

তবে থেকে যান লিটন। সিলেট বোলারদের ওপর ছড়ি ঘোরাতেই থাকেন তিনি। তাকে যোগ্য সহযোদ্ধার সমর্থন জোগান শোয়েব মালিক। তাতে ৫৫ বল হাতে রেখেই জয়ের বন্দরে নোঙর করেন তারা।

বঙ্গবন্ধু বিপিএলের তৃতীয় দিনে প্রথম ম্যাচে টস জিতে আগে ফিল্ডিং নেন রাজশাহী রয়্যালস অধিনায়ক আন্দ্রে রাসেল। ফলে হোম অব ক্রিকেট মিরপুরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের সিলেট থান্ডার। দলকে শুভসূচনা এনে দেন দুই ওপেনার রনি তালুকদার ও জনসন চার্লস। উদ্বোধনী জুটিতে ৩৫ রান তোলেন তারা। তবে আন্দ্রে রাসেলের এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়ে রনি (১৯) ফিরলে হোঁচট খায় সিলেট। সেই রেশ না কাটতেই এই শিবিরে জোড়া আঘাত হানেন অলক কাপালি। ফিরিয়ে দেন অপর ওপেনার জনসন চার্লস (১৬) ও টপঅর্ডার জীবন মেন্ডিসকে। এতে চাপে পড়ে তারা।

সেখান থেকে দলকে টেনে তুলেন মোহাম্মদ মিঠুন ও মোসাদ্দেক হোসেন। দারুণ খেলেন তারা। বেশ মেলবন্ধন গড়ে ওঠে তাদের মধ্যে। তবে হঠাৎ রবি বোপারার বলে থেমে যান মিঠুন। সঙ্গী হারিয়ে বেশিক্ষণ স্থায়ী হতে পারেননি মোসাদ্দেকও। তিনি একই বোলারের বলির পাঁঠা হন। ফেরার আগে দুজনই করেন ২০ রান করে। সেই জের না কাটতেই ফরহাদ রেজার শিকার হন নাজমুল হোসেন মিলন।

ফলে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় সিলেট। এ পরিস্থিতিতে যাওয়া-আসার মিছিলে যোগ দেন নাঈম হাসান। খানিক বাদে রাসেল-লিটন দাসের যৌথ প্রচেষ্টায় রানআউটে কাটা পড়েন ক্রিসমার সান্তোকি। নিয়মিত বিরতিতে কাপালিকে তৃতীয় উইকেট দিয়ে ফিরে যান নাজমুল ইসলাম। এর কিছুক্ষণ পর নাভিন উল হককে রানআউট করে সিলেটকে গুঁড়িয়ে দেন বোপারা। শেষ পর্যন্ত ১৫.৩ ওভারে মাত্র ৯১ রানে গুটিয়ে যায় থান্ডাররা।রাজশাহীর হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন কাপালি। আর ২টি করে উইকেট ঝুলিতে ভরেন বোপারা ও রেজা।

আর/এস

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST