1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
সর্বাত্মক লকডাউনেও রাজশাহীতে মানুষ ও যানবাহন চলাচল বেড়েছে - খবর ২৪ ঘণ্টা
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৫৪ পূর্বাহ্ন

সর্বাত্মক লকডাউনেও রাজশাহীতে মানুষ ও যানবাহন চলাচল বেড়েছে

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২১ জুন, ২০২১

রাজশাহী মহানগরীতে চলছে দ্বিতীয় দফার সর্বাত্মক লকডাউন। দ্বিতীয় দফার লকডাউনে প্রথম দিকে মানুষ ও যানবাহন চলাচল কম থাকলেও ধীরে ধীরে চলাচল এবং রাস্তায় আনাগোনা বেড়েছে। সেই সাথে সকাল থেকে নগরের বিভিন্ন স্থানে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখতে দেখা যাচ্ছে। সোমবার নগরের রেলগেট, নওদাপাড়া, ভদ্রা, তালাইমারী, সাহেব বাজার ও কাশিয়াডাঙ্গাসহ বিভিন্ন এলাকায় যানবাহনের চাপ বেড়েছে। নগরের মধ্যে ছাড়াও জেলার বাইরে থেকেও যানবাহন আসছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রাস্তায় কাজ করলেও শুরুর দিকের মতো কড়াকড়ি আরোপ করছেনা। আর মানুষ বিভিন্ন ছুতোয় রাস্তায় বের হচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সীমান্তবর্তী জেলা রাজশাহীতে করোনা সংক্রমণ দ্রæত বেড়ে যাওয়ায় ১১ জুন থেকে ৭ দিনের সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করা হয়। ১৭ জুন ৭ দিন শেষ হওয়ার পরে সংক্রমণ না কমায় আরো ৭ দিন লকডাউনের মেয়াদ বাড়িয়ে দেয়া হয় রাজশাহীর স্থানীয় যৌথ প্রশাসনের সভায়। এবার লকডাউনে কড়াকড়ি থাকলেও শুক্রবার কিছুটা ঢিলেঢালা ছিল। মূলত শুক্রবারের পর থেকেই ঢিলেঢালা চলছে লকডাউন।

এদিকে, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রতিদিন ১০ জনের অধিক করোনা ভাইরাসে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোগীর মৃত্যু হচ্ছে। আবার বিভাগের মধ্যে রাজশাহী জেলায় করোনা সংক্রমণের হার অনেক বেশি। ৭ দিনের লকডাউনেও কমেনি শনাক্তের হার। স্থানীয় সচেতন মানুষ বলছেন, করোনা সংক্রমনের হার কমাতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা লকডাউনের সাথে সাথেই রাজশাহীকেও লকডাউন ঘোষণা করা প্রয়োজন ছিল। কারণ তখন প্রচুর পরিমাণ চাঁপাইনবাবগঞ্জের মানুষ রাজশাহীতে

প্রবেশ করে। এছাড়া রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন এলাকা লকডাউন ঘোষণা করা হলেও উপজেলাগুলো এর বাইরে রয়েছে। এ কারণে লকডাউন কাজে আসছেনা বলে অনেকেই মনে করছেন। তাই তারা নগরের সাথে সাথেই উপজেলাগুলোতেও লকডাউন ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন। প্রতিদিনই রিক্সা, অটোরিক্সা ও সিএনজি চলাচল বাড়ছে। অনেককেই আবার স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে দেখা যাচ্ছেনা। নগরবাসী বলছেন, প্রশাসনের পক্ষ থেকে একটু নজরদারি করলেই বিষয়টি হাতেনাতে ধরা যাবে। পাড়া-মহল্লা ও নগরের প্রবেশ পথে আরো কড়াকড়ি আরোপ করলে অপ্রয়োজনে বের হওয়া লোকজন ঠেকানো যাবে।

এস/আর

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST