1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
রাবির মতিহার হলে চুরি, সাংবাদিককে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ - খবর ২৪ ঘণ্টা
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:২০ পূর্বাহ্ন

রাবির মতিহার হলে চুরি, সাংবাদিককে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ২ নভেম্বর, ২০১৯

রাবি প্রতিনিধি: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) মতিহার হলে দুটি মোবাইল ফোন চুরির ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার রাত ১১টায় ওই হলের ১৪৭ ও ২৫০ নম্বর কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় হলের নিরাপত্তা চেয়ে শিক্ষার্থীরা হল ফটকের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকে। পরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের বাধা দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে হল শাখা ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে। এসময় ছবি তুলতে গিয়ে সাংবাদিককে লাঞ্ছিত করেছেন এক ছাত্রলীগ নেতা।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টায় ১৪৭ ও ২৫০ নম্বর কক্ষ থেকে দুটি ফোন চুরি হয়। এরপর হলের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানিয়ে হলের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থান নিয়ে তালা লাগিয়ে দেয় শিক্ষার্থীরা। পরে হল শাখা ছাত্রলীগ এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ ও ভয়ভীতি দেখিয়ে জোরপূর্বক বিক্ষোভকারীদের তাড়িয়ে দেয়। এসময় ঘটনাস্থলের ছবি ধারণ করতে গেয়ে বাংলাদেশ টুডের রাবি প্রতিনিধি মুজাহিদ হোসেনকে ধাক্কা দেয় শাখা ছাত্রলীগের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহন মন্ডল। তিনি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনুর অনুসারী।
একাধিক আবাসিক শিক্ষার্থী জানান, হল থেকে ফোন চুরির পর গেটে অবস্থান করি এবং প্রাধ্যক্ষ স্যারের অপেক্ষায় থাকি। এরই মধ্যে ছাত্রলীগের নেতারা এসে আমাদের ধমকাতে শুরু করে। এর আগে এ দিন সন্ধ্যায় হলের তৃতীয় বøকে ছাত্রলীগ নেতা মোহন মন্ডল সিনিয়রদের লাঠি নিয়ে মারতে আসে। পুলিশে তুলে দেওয়ার হুমকিও দেন তিনি।

ভুক্তভোগী সাংবাদিক মুজাহিদ বলেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ছাত্রলীগ বাধা দেয়। এসময় ছবি তুলতে গেলে ছাত্রলীগ নেতা মোহন ধাক্কা দেয় এবং আমার উপর উদ্যত হয়।
ছাত্রলীগ নেতা মোহন সাংবাদিক লাঞ্ছিত ও ধাক্কার বিষয়টি অস্বীকার করেন। সিনিয়রদের হুমকির বিষয়ে বলেন, প্রচুর চেচামেচি করছিল। পড়ালেখার ডিস্ট্রার্ব হচ্ছিল এজন্য একটু বকা দিয়েছি।

এ বিষয়ে মতিহার হল প্রাধ্যক্ষ ড. মুসতাক আহমেদের সঙ্গে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেন নি।

খবর২৪ঘণ্টা, এমকে

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST