নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহী মহানগরীতে নিউজ নেটওয়ার্কের উদ্যোগে ১২ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালার প্রথম পর্বের ৩ দিনের কর্মশালা সমাপ্ত হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে রাজশাহী পর্যটন মোটেলের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এ কর্মশালার সমাপনি শেষে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করা হয়। মানবাধিকার রক্ষায় কাজ করেন এমন ২৯ জন নারী ও পুরুষ এ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।
কর্মশালায় অ্যাডভোকেসি, লবিং ও নিগোসিয়েশন বিষয়ে আলোচনা হয়। মানবাধিকার ভিত্তিক পদ্ধতি, গুরুত্ব ও উপাদান, অধিকার ও দায়িত্ব বহনকারী বিষয়ে সেশান পরিচালিত হয়। সেশন পরিচালনা করেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ বকুল। অংশগ্রহণকারীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন, রাবির গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. সাজ্জাদ বকুল, প্রথম আলোর রাজশাহীর নিজস্ব প্রতিবেদক আবুল কালাম মুহম্মদ আজাদ, সোনালী সংবাদের সম্পাদক লিয়াকত হোসেন ও সানসাইনের সম্পাদক তসিকুল ইসলাম বকুল ও নিউজ নেটওয়ার্কের মাসুমা প্রমুখ। আয়োজনে সহায়তা করেছে ইউরোপিয় ইউনিয়ন। এ কর্মশালায় চারটি গ্রুপে ১১৬ জন অংশগ্রহণ করবেন। কর্মশালায় সাংবাদিক, বিভিন্ন ধর্মের ধর্মীয় নেতা এবং সমাজকর্মী অংশ নিচ্ছেন।
এস/আর
রাজশাহী জেলায় ১১ ও বিভাগে
৫৯ জনের করোনা শনাক্ত/২
স্টাফ রিপোর্টার
রাজশাহী জেলায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছে ১১ জন। বিভাগে মোট ২৩ হাজার ২৩৬ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। জেলার ৯টি উপজেলা ও নগর মিলিয়ে ৫ হাজার ৬২১ জনের করোনা শনাক্ত। শনাক্তের বেশির ভাগ মহানগর এলাকার। এরমধ্যে রাজশাহী মহানগর এলাকায় ৪১৮৬ জন, বাঘা উপজেলায় ১৭৬ জন, চারঘাট উপজেলায় ১৭৬ জন, পুঠিয়া উপজেলায় ১৪৭ জন, দুর্গাপুর উপজেলায় ৮৬ জন, বাগমারা উপজেলায় ১২২ জন, মোহনপুর উপজেলায় ১৩৯ জন, তানোর উপজেলায় ১১৯ জন, পবা উপজেলায় ৩২১ জন ও গোদাগাড়ীতে ১৪৯ জন। জেলার ৯টি উপজেলায় ১৪৩৫ জন শনাক্ত হয়েছে।
রাজশাহী বিভাগ : রাজশাহী বিভাগের ৮ জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় নতুনভাবে ৫৯ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। করোনা শনাক্তের সংখ্যা পৌঁছেছে ২৩ হাজার ২৩৬ জনে। শনাক্তের মধ্যে ২১ হাজার ১১০ জন সুস্থ হয়েছে। এরমধ্যে রাজশাহী জেলায় ৫৬২১ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ৮০৮ জন, নওগাঁ ১৪৫৬ জন, নাটোর ১১৫১ জন, জয়পুরহাট ১২২২ জন, বগুড়া জেলায় ৯ হাজার ৮৭ জন, সিরাজগঞ্জ ২৪১৮ জন ও পাবনা জেলায় ১৪৭৩ জন। মৃত্যু হওয়া ৩৪৯ জনের মধ্যে রাজশাহী ৫৩ জন, চাঁপাইনবাগঞ্জে ১৪ জন, নওগাঁ ২৪ জন, নাটোর ১২ জন, জয়পুরহাট ৭ জন, বগুড়া ২১৩ জন, সিরাজগঞ্জ ৬ জন ও পাবনায় ১০ জন। মোট হোম কোয়ারেন্টাইনে ছিল ৬৩ হাজার ১৪৫ জন।