এর পূর্বে মঙ্গলবার স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাহউদ্দঈন বিশ্বাস তার মনোনয়ন পত্র জমা এবং ওয়ার্কার্স পাটির জেলা সভাপতি রফিকুল ইসলাম পিয়ারুল তার জমা দিয়েছে। রাজশাহী-১ বিএনপি থেকে ২জনকে মনোনয়ন ফরম দেয় প্রসঙ্গে উপজেলা বিএনপির সহ সভাপতি ব্যারিস্টার মাহফুজুর রহমান মিলন বলেন পরে দুইজনের মধ্যে থেকে একজনের মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার করা হবে। সে ক্ষেত্রে ব্যারিস্টার আমিনুল হক নির্বাচনে প্রতিদ্বীনতা করবে এবং আভা হকের মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার করা হবে।
প্রসঙ্গত, জঙ্গি মামলায় নিন্ন আদালতে সাজা হলেও উচ্চ আদালত তাকে খালাস করে। এই সংক্রন্ত কাগজ পত্র মনোনয়ন পত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করেন। মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর সহকারী রিটানিং অফিসারের কাছে আওয়ামীলীগ প্রার্থীর বিরুদ্ধে আচরণবিধি লংঘনের অভিযোগ তুলে ব্যারিস্টার আমিনুল হক বলেন সকল প্রার্থীকে সমান সুযোগ দিতে হবে। কিন্ত বিএনপিকে সভা-সমাবেশ করতে বাধা দেয়া হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে আওয়ামীলীগের প্রার্থী ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন,বিএনপির প্রার্থীর অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। আওয়ামী লীগ আচারণবিধি মেনে চলছে।
এদিকে আওয়ামী লীগ ও বিএনটির প্রার্থীরা বিশাল নেতা-কর্মীদের বহর নিয়ে আসলেও সহকারী কার্যালয়ে প্রার্থীসহ ৭জন প্রবেশ করে। আওয়ামী লীগ প্রাথীর সঙ্গে ছিলেন পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি অয়েজউদ্দীন বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক রবিউল আলম, উপজেলা সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রশিদ ও উপজেলা যুবলীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম।
বিএনপি প্রার্থীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা বিএনপি সভাপতি আব্দুস সালাম শাওয়াল, সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা হোসেন,পৌর বিএনপির সভাপতি মজিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল ইসলাম, পৌর যুবদল সভাপতি মাহবুবুর রহমান বিপ্লব প্রমুখ।
খবর২৪ঘণ্টা, জেএন
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।