খবর২৪ঘণ্টা ডেস্ক: রাঙ্গামাটির নানিয়ারচরে পাহাড় ধসে মা-ছেলে সহ ৭ জন নিহত হয়েছে।
সোমবার রাত ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এছাড়া সাবেক্ষং ও নানিয়ারচর ইউনিয়নে আরো ৪ জন নিখোঁজ রয়েছে। নিহতরা হলেন ৩নং বুড়ঘাট ইউনিয়নের ধরমপাশা কার্বারি পাড়ার স্মৃতি চাকমা (২৩) ও তার ছেলে আয়ুব দেওয়ান।
নিখোঁজরা হলেন ১নং সাবেক্ষং ইউনিয়নের বড়কূল পাড়ার রোমেন চাকমা (১৪), ২নং নানিয়ারচর ইউনিয়নের বড়কূল পাড়ার
সুরেন্দু চাকমা (৫৫), রাজ্যদেবী চাকমা (৫০) ও সোনালী চাকমা (১৩)।
জানা গেছে, সোমবার রাতে বুড়িঘাট ইউনিয়নের ধরমপাশা কার্বারি পাড়ার একটি পরিবার মাটিচাপা পড়ে। এতে স্মৃতি চাকমা ও তার ছেলে আয়ুব চাকমা মারা যায়।
সকালে ওই পরিবারের ফুলজীবী চাকমা ও ইতি দেওয়ান নামে আরো দুইজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।
নানিয়ারচর উপজেলার চেয়ারম্যান কোয়ালিটি চাকমা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, রাতে ভারি বৃষ্টিতে পাহাড় ধসে মাটিচাপা বুড়িঘাট ইউনিয়নে দুইজন মারা গেছে। এছাড়া সাবেক্ষং ও নানিয়ারচর ইউনিয়নে আরো ৪ জন নিখোঁজ রয়েছে।
সোমবার রাত ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এছাড়া সাবেক্ষং ও নানিয়ারচর ইউনিয়নে আরো ৪ জন নিখোঁজ রয়েছে। নিহতরা হলেন ৩নং বুড়ঘাট ইউনিয়নের ধরমপাশা কার্বারি পাড়ার স্মৃতি চাকমা (২৩) ও তার ছেলে আয়ুব দেওয়ান।
নিখোঁজরা হলেন ১নং সাবেক্ষং ইউনিয়নের বড়কূল পাড়ার রোমেন চাকমা (১৪), ২নং নানিয়ারচর ইউনিয়নের বড়কূল পাড়ার সুরেন্দু চাকমা (৫৫), রাজ্যদেবী চাকমা (৫০) ও সোনালী চাকমা (১৩)।
জানা গেছে, সোমবার রাতে বুড়িঘাট ইউনিয়নের ধরমপাশা কার্বারি পাড়ার একটি পরিবার মাটিচাপা পড়ে। এতে স্মৃতি চাকমা ও তার ছেলে আয়ুব চাকমা মারা যায়।
সকালে ওই পরিবারের ফুলজীবী চাকমা ও ইতি দেওয়ান নামে আরো দুইজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।
নানিয়ারচর উপজেলার চেয়ারম্যান কোয়ালিটি চাকমা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, রাতে ভারি বৃষ্টিতে পাহাড় ধসে মাটিচাপা বুড়িঘাট ইউনিয়নে দুইজন মারা গেছে। এছাড়া সাবেক্ষং ও নানিয়ারচর ইউনিয়নে আরো ৪ জন নিখোঁজ রয়েছে।
খবর২৪ঘণ্টা.কম/জন