1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বিশ্বের মারাক্তক বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ - খবর ২৪ ঘণ্টা
শুকরবার, ১০ জানয়ারী ২০২৫, ১০:৪০ অপরাহ্ন

বিশ্বের মারাক্তক বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৮

খবর২৪ঘন্টা আর্ন্তজাতিক ডেস্কঃ বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ। নৌবাহিনীর অন্যতম শক্তির জায়গা। আমেরিকা থেকে রাশিয়া, চিন থেকে ভারত, শক্তিশালী সব দেশই জোর দেয় এই ধরনের যুদ্ধজাহাজের দিকে। ক্ষমতার দিকে থেকে এ বলে আমায় দেখ তো ও বলে আমায়। কিন্তু এই দেশগুলিরই আছে এমন সব যুদ্ধজাহাজ, যেগুলিকে নম্বর দিতে রাজি হননি বিশেষজ্ঞরাই। দেখে নেওয়া যাক তেমনই কিছু বিমানবাহী খারাপ যুদ্ধজাহাজ।

 চিনের লিয়াওনিং ১৬: এই কিয়েভ-ক্লাস বিমানবাহী জাহাজটি ইউক্রেন থেকে কিনেছিন চিন। কিন্তু ২০১৪ সাল নাগাদ জাহাজের ডেক থেকে ধোঁয়া বেরোতে দেখা যায়। ইলেকট্রিক্যাল পাওয়ার সিস্টেমে সমস্যা দেখা গিয়েছিল।

রাশিয়ার অ্যাডমিরাল কুজ়নেতসভ (০৬৩): ২০১৬ সালের অক্টোবরে সিরিয়া যাওয়ার পথে ইংলিশ চ্যানেলের কাছে আচমকাই এই রণতরী থেকে কালো ধোঁয়া বেরোতে দেখা যায়। ১৯৯৫ সালে কাজ শুরুর পর পরই ১৯৯৬ সালে প্রপালশন সিস্টেমের সমস্যা দেখা গিয়েছিল, ১৯৯৮ পর্যন্ত এটি কাজ করেনি। আপাতত এর সারাইয়ের কাজ চলছে। ২০২১ সালে ফের জলে ভাসবে রুশ বিমানবাহী রণতরীটি।

তাইল্যান্ডের চাকরি নারুয়েবেত (৯১১): প্রথমে বিমান বহন করলেও পরবর্তীতে শুধুই হেলিকপ্টার বহন করত। ১৯৯৭ সালে কাজ শুরু করে এটি। ২০০৪ সালের সুনামি, ২০১০-২০১১ সালের বন্যার সময়টুকুও ছাড়া বেশির ভাগ সময় এই কপ্টারবাহী যুদ্ধজাহাজটি তাইল্যান্ডের বন্দরেই থেকেছে।

 

আমেরিকার ইউএসএস ওয়াস্প (এলএইচডি-১): এক স্কোয়াড্রন মার্কিন অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান এফ-৩৫বি বহন করার ক্ষমতা রয়েছে এটির। তবে অবতরণের ব্যবস্থা খুব একটা ভাল না, বলছেন বিশেষজ্ঞরাই। এই উভচর যুদ্ধজাহাজটি ২০০৪-২০১১ সাল পর্যন্ত কোনও কাজই করেনি। ‘এটা একটা হলো শিপ’, মিলিটারি টাইমসকে ২০১৩ সালেই জানিয়েছিলেন এক রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ।

অস্ট্রেলিয়ার এইচএমএএস ক্যানবেরা (এলজিরো২): ল্যান্ডিং হেলিকপ্টার ডক ক্যারিয়ার এই যুদ্ধজাহাজটি। ২০১৪ সালে এটি যাত্রা শুরু করলেও ২০১৭ সালেই প্রপালশন সিস্টেমে সমস্যা দেখা দেয়। ক্যানবেরা মেরামতের কাজ চলছে। রিয়ার অ্যাডমিরাল অ্যাডাম গ্রুনসেল ২০১৭ সালে সংবাদ সংস্থাকে বলেন, জাহাজের নকশার কিছু সমস্যা রয়েছে।। লিকেজের সমস্যাও রয়েছে।

 

এইচএমএএস অ্যাডিলেড এলজিরো-১: ২০১৫ সালে যাত্রা শুরু করে। এটিও ল্যান্ডিং হেলিকপ্টার ডক ক্যারিয়ার। বিশ্বের বৃহত্তম নৌ-মহড়া ‘রিমপ্যাক ২০১৮’তে অংশগ্রহণ করেছিল। কিন্তু ক্যানবেরার মতোই একই সমস্যা দেখা গিয়েছিল এই যুদ্ধজাহাজটিতে। এটিও মেরামতের জন্য পাঠানো হয়েছে।

 

 

আমেরিকার ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড (সিভিএন-৭৮): ২০১৭ সালে এটি প্রথম যাত্রা শুরু করে। কিন্তু এ ক্ষেত্রেও ‘মেন থ্রাস্ট বিয়ারিং’, প্রপালশন সিস্টেম, ইলেকট্রোম্যাগনেটিক এয়ারক্রাফ্ট লঞ্চ সিস্টেম ও অ্যাডভান্স অ্যারেস্টিংয়ে সমস্যা রয়েছে বলে জানান জাহাজ বিশেষজ্ঞ এরিক ওয়েরথেইম।

খবর২৪ঘন্টা / সিহাব

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST