1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বিশ্বজুড়ে করোনা আতঙ্ক, মৃত বেড়ে ৩১২৫, আক্রান্ত ৯২ হাজার - খবর ২৪ ঘণ্টা
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৪:৪৬ পূর্বাহ্ন

বিশ্বজুড়ে করোনা আতঙ্ক, মৃত বেড়ে ৩১২৫, আক্রান্ত ৯২ হাজার

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৩ মার্চ, ২০২০

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: বিশ্বজুড়ে করোনা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ১২৫ জনে। এর মধ্যে চীনে নতুন করে মৃত্যু হয়েছে ৩১ জনের। এ ছাড়া শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৯২ হাজার বলে জানা গেছে। সংবাদমাধ্যম বিএনও নিউজ এ খবর জানিয়েছে। এর মধ্যে চীনে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১২৫ জন। চীনা স্বাস্থ্য কমিশনের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা এ খবর জানিয়েছে।
এদিকে চীনে সংক্রমণ কমে এলেও, অন্যান্য দেশে বেড়ে চলেছে করোনাভাইরাসের প্রকোপ। ইরানে একদিনেই মৃত্যু হয়েছে ১১ জনের। দক্ষিণ কোরিয়া ও ইতালিতেও যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। সংক্রমণ বেড়ে চলেছে আশঙ্কাজনক হারে। ফ্রান্সে করোনা আতঙ্কে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে লুভর মিউজিয়াম।
এখন চীন নয়, বরং বিশ্বের কাছেই ভয়ানক আতঙ্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে নভেল করোনাভাইরাসজনিত কোভিড-১৯ রোগ। কারণ চীনের হুবেই থেকে প্রায় বিশ্বের বহু দেশে ছড়িয়ে পড়া এই ভাইরাস প্রতিনিয়তই কেড়ে নিচ্ছে প্রাণ।
চীনের বাইরে করোনায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে ইরানে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী, দেশটিতে এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা অর্ধশতাধিক বলা হলেও বাস্তবে তা অনেক বেশি বলেই আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ধারণা করছে। করোনার কারণে দেশটির সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে কয়েকটি দেশ। সচল এলাকাগুলোতে আতঙ্কিত মানুষ মাস্ক পরে চলাফেরা করছেন।
ইতালিতে করোনা পরিস্থিতি বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। কারণ সেখানে ৪৮ ঘণ্টায় সংক্রমিত ব্যক্তির সংখ্যা বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। সংক্রমণ বাড়তে থাকায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে গির্জা।
দক্ষিণ কোরিয়ায় রাজধানী ছাড়িয়ে এ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে পুরো দেশে। করোনায় আক্রান্ত হয়ে দেশটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৪ জনে। গতকাল সোমবার নতুন করে প্রায় ৫০০ জনের শরীরে এ ভাইরাসের উপস্থিতি ধরা পড়েছে।
ফ্রান্সে কোভিড-১৯-এর প্রকোপ বাড়ায় স্টাফদের অনুরোধের কারণে প্যারিসের লুভর মিউজিয়াম বন্ধ রাখা হয়েছে। চেক প্রজাতন্ত্র, স্কটল্যান্ড ও ডমিনিক রিপাবলিকেও প্রথম করোনাভাইরাস রোগী শনাক্ত হয়েছে।
এদিকে করোনায় আক্রান্ত হয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া দেশটিতে প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে ১০০ জনের বেশি আক্রান্ত হয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ার ঘটনায় ভ্রমণ সংক্রান্ত বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে। বন্ধ রাখা হয়েছে স্কুল, নেওয়া হয়েছে জরুরি ব্যবস্থা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ খবর জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ও অঙ্গরাজ্য স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত দেশটিতে ১০২ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৪৫ জন ডায়মন্ড প্রিন্সেস নামের একটি প্রমোদতরীতে ভ্রমণ করেছিলেন। তিনজন মার্কিন নাগরিক, যাঁরা করোনার উৎপত্তিস্থল চীনের উহান শহর থেকে ফিরে এসেছেন। আরো ১৭ জন ভ্রমণের মাধ্যমে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। বাকি ৩৭ জন যুক্তরাষ্ট্রে থাকা অবস্থায় আক্রান্ত হয়েছেন। তবে তাঁদের মধ্যে এমন রোগীও আছেন যাঁরা কোনো করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসেননি কিংবা করোনাভাইরাস আক্রান্ত কোনো দেশ ভ্রমণ করেননি। এসব ব্যক্তি কীভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, তা এখনো জানা যায়নি। এদিকে নতুন করে সৌদি আরব ও সেনেগায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের খবর পাওয়া গেছে।
বিশ্বব্যাপী যখন এমন পরিস্থিতি, তখন করোনার উৎপত্তিস্থল চীনের অবস্থা উন্নতির দিকে। সেখানে ধীরে ধীরে কমে আসছে মৃত ও আক্রান্তের সংখ্যা। বাড়ছে ভাইরাস থেকে নিস্তার নিয়ে বাড়ি ফিরে যাওয়ার ঘটনাও।
চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের মুখপাত্র মি ফেং বলেন, বিগত কয়েক সপ্তাহের চেয়ে এখন কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত ব্যক্তিদের সুস্থতার হার বেড়েছে। চীনে আক্রান্তদের মধ্যে ৫২ শতাংশই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এতে এটা বোঝা যাচ্ছে যে, ভাইরাস প্রতিরোধ এবং নিয়ন্ত্রণ পরিস্থিতি উন্নত হয়েছে। আমাদের চিকিৎসাও ভাইরাস নির্মূলে কাজে দিচ্ছে।
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞ দল বলছে, রোগীদের আলাদা পর্যবেক্ষণে রেখে চিকিৎসা দিলে চীনের মতো অন্য দেশগুলো প্রাণঘাতি ভাইরাসটি নির্মূলে সক্ষম হবে।বিশ্বজুড়ে করোনা ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ১২৫ জনে। এর মধ্যে চীনে নতুন করে মৃত্যু হয়েছে ৩১ জনের। এ ছাড়া শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৯২ হাজার বলে জানা গেছে। সংবাদমাধ্যম বিএনও নিউজ এ খবর জানিয়েছে। এর মধ্যে চীনে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১২৫ জন। চীনা স্বাস্থ্য কমিশনের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা এ খবর জানিয়েছে।
এদিকে চীনে সংক্রমণ কমে এলেও, অন্যান্য দেশে বেড়ে চলেছে করোনাভাইরাসের প্রকোপ। ইরানে একদিনেই মৃত্যু হয়েছে ১১ জনের। দক্ষিণ কোরিয়া ও ইতালিতেও যুক্তরাষ্ট্রে এ পর্যন্ত ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। সংক্রমণ বেড়ে চলেছে আশঙ্কাজনক হারে। ফ্রান্সে করোনা আতঙ্কে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে লুভর মিউজিয়াম।
এখন চীন নয়, বরং বিশ্বের কাছেই ভয়ানক আতঙ্ক হয়ে দাঁড়িয়েছে নভেল করোনাভাইরাসজনিত কোভিড-১৯ রোগ। কারণ চীনের হুবেই থেকে প্রায় বিশ্বের বহু দেশে ছড়িয়ে পড়া এই ভাইরাস প্রতিনিয়তই কেড়ে নিচ্ছে প্রাণ।
চীনের বাইরে করোনায় সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে ইরানে। সরকারি হিসাব অনুযায়ী, দেশটিতে এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা অর্ধশতাধিক বলা হলেও বাস্তবে তা অনেক বেশি বলেই আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ধারণা করছে। করোনার কারণে দেশটির সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে কয়েকটি দেশ। সচল এলাকাগুলোতে আতঙ্কিত মানুষ মাস্ক পরে চলাফেরা করছেন।
ইতালিতে করোনা পরিস্থিতি বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। কারণ সেখানে ৪৮ ঘণ্টায় সংক্রমিত ব্যক্তির সংখ্যা বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। সংক্রমণ বাড়তে থাকায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে গির্জা।
দক্ষিণ কোরিয়ায় রাজধানী ছাড়িয়ে এ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে পুরো দেশে। করোনায় আক্রান্ত হয়ে দেশটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৪ জনে। গতকাল সোমবার নতুন করে প্রায় ৫০০ জনের শরীরে এ ভাইরাসের উপস্থিতি ধরা পড়েছে।
ফ্রান্সে কোভিড-১৯-এর প্রকোপ বাড়ায় স্টাফদের অনুরোধের কারণে প্যারিসের লুভর মিউজিয়াম বন্ধ রাখা হয়েছে। চেক প্রজাতন্ত্র, স্কটল্যান্ড ও ডমিনিক রিপাবলিকেও প্রথম করোনাভাইরাস রোগী শনাক্ত হয়েছে।
এদিকে করোনায় আক্রান্ত হয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া দেশটিতে প্রাণঘাতী এই ভাইরাসে ১০০ জনের বেশি আক্রান্ত হয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ার ঘটনায় ভ্রমণ সংক্রান্ত বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে। বন্ধ রাখা হয়েছে স্কুল, নেওয়া হয়েছে জরুরি ব্যবস্থা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ খবর জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ও অঙ্গরাজ্য স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত দেশটিতে ১০২ জন করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৪৫ জন ডায়মন্ড প্রিন্সেস নামের একটি প্রমোদতরীতে ভ্রমণ করেছিলেন। তিনজন মার্কিন নাগরিক, যাঁরা করোনার উৎপত্তিস্থল চীনের উহান শহর থেকে ফিরে এসেছেন। আরো ১৭ জন ভ্রমণের মাধ্যমে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। বাকি ৩৭ জন যুক্তরাষ্ট্রে থাকা অবস্থায় আক্রান্ত হয়েছেন। তবে তাঁদের মধ্যে এমন রোগীও আছেন যাঁরা কোনো করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসেননি কিংবা করোনাভাইরাস আক্রান্ত কোনো দেশ ভ্রমণ করেননি। এসব ব্যক্তি কীভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, তা এখনো জানা যায়নি। এদিকে নতুন করে সৌদি আরব ও সেনেগায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের খবর পাওয়া গেছে।
বিশ্বব্যাপী যখন এমন পরিস্থিতি, তখন করোনার উৎপত্তিস্থল চীনের অবস্থা উন্নতির দিকে। সেখানে ধীরে ধীরে কমে আসছে মৃত ও আক্রান্তের সংখ্যা। বাড়ছে ভাইরাস থেকে নিস্তার নিয়ে বাড়ি ফিরে যাওয়ার ঘটনাও।

চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের মুখপাত্র মি ফেং বলেন, বিগত কয়েক সপ্তাহের চেয়ে এখন কোভিড-১৯-এ আক্রান্ত ব্যক্তিদের সুস্থতার হার বেড়েছে। চীনে আক্রান্তদের মধ্যে ৫২ শতাংশই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এতে এটা বোঝা যাচ্ছে যে, ভাইরাস প্রতিরোধ এবং নিয়ন্ত্রণ পরিস্থিতি উন্নত হয়েছে। আমাদের চিকিৎসাও ভাইরাস নির্মূলে কাজে দিচ্ছে।
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞ দল বলছে, রোগীদের আলাদা পর্যবেক্ষণে রেখে চিকিৎসা দিলে চীনের মতো অন্য দেশগুলো প্রাণঘাতি ভাইরাসটি নির্মূলে সক্ষম হবে।

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By Khobor24ghonta Team