1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বিএনপি নেত্রী পাপিয়াকে গ্রেফতারের চেষ্টা - খবর ২৪ ঘণ্টা
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৩৪ অপরাহ্ন

বিএনপি নেত্রী পাপিয়াকে গ্রেফতারের চেষ্টা

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৪ সেপটেম্বর, ২০১৯
ফাইল ফটো

চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি:  বিএনপি নেত্রী আসিফা আশরাফি পাপিয়াকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের একটি নির্বাচনী পথসভা থেকে গ্রেফতার করতে গিয়ে ফিরে এসেছে পুলিশ। সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে ঘিরে আমনুরা স্কুলমাঠসহ উপজেলার কয়েকটি স্থানে সোমবার বিএনপি মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী তসিকুল ইসলাম তসির প্রচারণায় পথসভা ছিল। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য আসিফা আশরাফি পাপিয়া।

সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে সদর মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম তাকে গ্রেফতার করতে আমনুরায় যায়। এ সময় উপস্থিত বিএনপি নেতাকর্মীরা উত্তেজিত হয়ে পড়লে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। পরে তাকে গ্রেফতার না করে পুলিশে ফিরে গেলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউর রহমান বলেন, একটি মামলায় সাজাসহ আরও তিনটি মামলায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ছিল। এর মধ্যে দুটি ঢাকার পল্টন থানা ও একটি দারুস সালাম থানায়। মামলাগুলোতে তিনি জামিনে থাকায় মহিলা পুলিশ ফোর্সসহ তাকে গ্রেফতার করতে গিয়ে ফেরত আসি।

তিনি বলেন, একটি চাঁদাবাজির মামলায় তার ৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। কিন্তু তার কাছে উচ্চ আদালতের জামিন আদেশ থাকায় আমরা ফেরত আসি। আমাদের কাছে তার জামিনের কোনো কাগজপত্র ছিল না।

এদিকে বিএনপি নেত্রী আসিফা আশরাফি পাপিয়া বলেন, তিনটি রাজনৈতিক মামলায় উচ্চ আদালতের জামিন ও স্টে থাকার পরও সদর থানার ওসি ফোর্স নিয়ে আমাকে গ্রেফতার করতে আসেন। এ সময় আমার গাড়ি আটকে রাখেন। তারা ঢাকা জজকোর্ট ও হাইকোর্টের ওর্ডার মানতে চাননি।

পাপিয়া অভিযোগ করে বলেন, আমাকে রাজনৈতিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করতেই নির্বাচনী পথসভায় গিয়ে পুলিশ হয়রানি করেছে। ভোটারদের মাঝে আতঙ্ক ও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার জন্য পুলিশ পরিকল্পিতভাবে এই কাজ করেছে। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে না দেয়ার জন্য ২০০৭ সালে বারঘরিয়ার হারুন চেয়ারম্যান তার বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করেন বলে জানান তিনি।

খবর২৪ঘণ্টা, এমকে

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST