1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বাবরি মসজিদের উপর রাম মন্দির নির্মাণের ঘোষণা বিজেপি নেতার! - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১১ জানয়ারী ২০২৫, ১২:২৩ অপরাহ্ন

বাবরি মসজিদের উপর রাম মন্দির নির্মাণের ঘোষণা বিজেপি নেতার!

  • প্রকাশের সময় : বৃস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৯

খবর২৪ঘণ্টা  ডেস্ক: রাম জন্মভূমি-বাবরি মসজিদ জমির বিবাদ নিয়ে চলা মামলা নিষ্পত্তির আগেই বাবরি মসজিদের উপর রাম মন্দির নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছেন বিজেপি নেতা সাক্ষী মহারাজ। এমনকি মসজিদের জায়গায় মন্দির নির্মাণের দিনক্ষণও স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপির এই সাংসদ। সাক্ষী মহারাজ জানিয়েছেন, আগামী ৬ ডিসেম্বর থেকে ওই স্থানে রামের মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু হবে।

বহুল আলোচিত ভারতের অযোধ্যার এই জমি নিয়ে মামলার শুনানি শেষ হয়েছে বুধবার। আদালতসূত্রে জানা গেছে, আগামী ১৭ নভেম্বর এই মামলার রায় ঘোষণা করবেন অ্যাটর্নি জেনারেল রাজেশ গাগৈ। রায় কী হবে, সেই দিকেই বহুদিন ধরে তাকিয়ে আছেন ভারতবর্ষের আপামর জনতা। কিন্তু এতদিন অপেক্ষা করতে মোটেই রাজি নন হিন্দুত্ববাদী নেতা সাক্ষী মহারাজ। শুনানি শেষের আগেই তিনি ঘোষণা করে দিয়েছেন, অযোধ্যায় রাম মন্দিরের নির্মাণ শুরু হবে ডিসেম্বর মাস থেকেই।

উল্লেখ্য, ২৭ বছর পূর্বে ভেঙে ফেলার আগে বিরোধপূর্ণ জায়গাটিতে ১৬ শতক আয়তনের বাবরি মসজিদ ছিল। ১৯৯২ সালের ডিসেম্বরে সেটি ভেঙে দেয় শিবসেনার হিন্দু কর্মীরা। এই কাণ্ড ঘটানোর পেছনে তারা যুক্তি দেখায়, ‘অযোধ্যা ভগবান রামচন্দ্রের জন্মভূমি। মসজিদের জায়গাটিতে আগে রামের মন্দির ছিল। পরে মন্দিরের ভগ্নাবশেষের ওপর মসজিদ তৈরি করা হয়েছে।’ মসজিদ ভেঙে ফেলার ঘটনায় পুরো ভারতজুড়ে হিংসার পরিবেশ তৈরি হয় তখন। এই ঘটনা শেষমেষ হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গা পর্যন্ত গড়িয়েছিল। হিংসার আঁচ সেসময় ভারতের পার্শ্ববর্তী দেশ বাংলাদেশ ও পাকিস্তানেও কিছুটা লেগেছিল।

ঘটনাচক্রে, ১৯৯২ সালে অযোধ্যাতে বাবরি মসজিদ যেদিন ভেঙে ফেলা হয়, সেই তারিখটি ছিল ৬ ডিসেম্বর। সেদিকে ইঙ্গিত করে সাক্ষী মহারাজ বলেন, ‘যেদিন এই কাঠামোটিকে(বাবরি মসজিদ) ভেঙে দেওয়া হয়েছিল, সেই তারিখেই মন্দির নির্মাণ শুরু করা উচিত। এটাই যুক্তিযুক্ত।’

নিজের সংসদীয় এলাকা উন্নাওতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বিজেপি নেতা বলেন, ‘এই স্বপ্নটি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফলেই বাস্তবায়িত হয়েছে।

সবশেষে বাবরকে ‘হানাদার’ তকমা দিয়ে কট্টরপন্থী এই গেরুয়া নেতা আরও বলেন, ‘সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডকে এই সত্যটি মেনে নিতেই হবে যে, বাবর তাদের পূর্বপুরুষ ছিলেন না, তিনি একজন হানাদার ছিলেন। এই মন্দির নির্মাণে হিন্দু ও মুসলমানদের একসঙ্গে কাজ করা উচিৎ।’

খবর২৪ঘণ্টা, এমকে

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST