1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বাগাতিপাড়ায় প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনুদানের অর্থ আত্মসাত এর অভিযোগ - খবর ২৪ ঘণ্টা
সোমবার, ১৩ জানয়ারী ২০২৫, ০৫:৪৯ অপরাহ্ন

বাগাতিপাড়ায় প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনুদানের অর্থ আত্মসাত এর অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৮ এপ্রিল, ২০১৯

বাগাতিপাড়া (নাটোর) প্রতিনিধিঃ নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার বজরাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনুদানের অর্থ আত্মসাত এর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এঘটনায় স্থানীয় একজন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও উপজেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগ করলেও গত চার মাসও এব্যাপারে কোন ব্যবস্থা গ্রহন না করাই ক্ষুব্ধ এলাকার অনেকেই।

লিখিত অভিযোগে জানাযায়, উপজেলার জামনগর ইউনিয়নের বজরাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২০১৮ সালে স্কুলের ক্ষুদ্র মেরামতের জন্য ১ লক্ষ ৬হাজার টাকা ও স্লিপের ৪০ হাজার টাকা এবং শিশু শ্রেণী প্রাক প্রাথমিকের ৫ হাজার টাকা অনুদান আসে। কিন্তু মাত্র ৩০ হাজার টাকার কাজ করে অবশিষ্ট সমুদয় টাকা স্কুলের প্রধান শিক্ষক তাইজুল ইসলাম আত্মসাত করেছে । এমন অভিযোগ করেন এলাকার ইউনুস আলী বিল্টু।

গত বছর ২২ নভেম্বর এমন লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারী বিকেলে তদন্তের জন্য চিঠি দেন উপজেলা শিক্ষা অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) ফাইজুল ইসলাম। বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি বলেন শিক্ষা অফিসার তদন্তে এসে বলেন, নিজেদের মধ্যে বসে সমাধান করে নিতে এবং স্কুলের কোন অসম্পন্ন কাজ থাকলে সেই কাজ শেষ করার জন্য প্রধান শিক্ষককে তাগিদ দেয়ার পরামর্শ দেন।
এমন অভিযোগের ভিত্তিতে সরেজমিনে স্কুলে গিয়ে কিছু অনিয়মের সত্যতা মিলে।

কাজশেষে দাখিলকৃত ভাউচারে দেখা যায় বিদ্যালয়ের ভবনে রং করন কাজের মজুরি সহ প্রায় অর্ধ লক্ষ টাকার মালামাল ক্রয় করা হয়েছে। কিন্তু বিদ্যালয়ের ভবনের ভিতরে ও বাহিরে দেখা যায় নাম মাত্র রংয়ের কাজ করা হয়েছে। তবে এব্যাপারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একজন জানান বিদ্যালয় ভবনটিতে রং এর কাজ করতে মাত্র ২০ হাজার টাকা চুক্তি করা হয় রং মিস্ত্রির সাথে। এছাড়া ছয়টি সিলিং ফ্যান ক্রয় দেখানো হয়েছে যার মূল্য ১৮ হাজার টাকা। সরে জমিনে নতুন ক্রয় কৃত ফ্যান বিদ্যালয়ের কক্ষে ঝুলতে দেখা যায়নি।

এব্যাপারে প্রধান শিক্ষক তাইজুল ইসলাম তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে বলেন, প্রাপ্ত অর্থ বিধি মোতাবেক খরচ করা হয়েছে।
শিক্ষা অফিসার ফাইজুল ইসলাম বলেন, লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে স্কুলে গিয়ে অভিযোগকারী ও শিক্ষক উভয় পক্ষকে নিজেদের মধ্যে বসে অসম্পর্ন কাজ সম্পর্ণ করার পরামর্শ দিয়েছিলেন তিনি। অভিযোগকারী পরে কোন যোগাযোগ না করায় তিনি ভেবে নিয়েছেন তাদের মধ্যে সমস্যার সমাধান হয়েছে।

খবর ২৪ঘণ্টানই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST