1. abir.rajshahinews@gmail.com : Abir k24 : Abir k24
  2. bulbulob83@gmail.com : bulbul ob : bulbul ob
  3. shihab.shini@gmail.com : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. omorfaruk.rc@gmail.com : khobor : khobor 24
  5. k24ghonta@gmail.com : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. omorfaruk.rc@gamail.com : omor faruk : omor faruk
  7. royelkhan700@gmail.com : R khan : R khan
বগুড়ায় চিকিৎসকের অবহেলায় মা ও নবজাতকের মৃত্যু: গ্রেপ্তার ২ - খবর ২৪ ঘণ্টা
বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫, ০৭:৩২ অপরাহ্ন

বগুড়ায় চিকিৎসকের অবহেলায় মা ও নবজাতকের মৃত্যু: গ্রেপ্তার ২

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
khobor24ghonta.com

বগুড়া প্রতিনিধিঃ বগুড়ার শেরপুরে ব্যক্তি মালিকানায় গড়ে তোলা পালস্ জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসক ও কর্মকর্তাদের অবহেলায় মা ও নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনায় থানা মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে।

অভিযুক্তরা হলেন, হাসপাতালের মালিক ডা. আখতারুল আলম আজাদ, গাইনি সার্জন ডা. লুৎফুন নেছা, ব্যবস্থাপক আমিনুর ইসলাম ও ওয়ার্ডবয় ইউসুফ আলী। এদের মধ্যে আমিনুর ও ইউসুফকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঘটনার পর থেকে চিকিৎসক পলাতক রয়েছেন।

গ্রেপ্তারের পর ওই দু”জনকে সোমবার আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ।

বগুড়ার শেরপুর থানার ওসি মো. রফিকুল ইসলাম জানান, উপজেলার ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের পশ্চিমপাশে হামছায়াপুর কাঁঠালতলা এলাকায় পালস জেনারেল হাসপাতালটি অবস্থিত। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি রাত প্রায় ২টার দিকে সন্তান সম্ভবা পুতুল রানীকে (২৫) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরদিন সকালে তার সিজার করা হয়। এ সময় তার নবজাতক মারা যায়, একইসঙ্গে পুতুল রানীও গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তিনিও মারা যান। ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার জন্য হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ উন্নত চিকিৎসার কথা বলে ওই প্রসূতিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। কিন্তু শজিমেক কর্তৃপক্ষ জানায়, হাসপাতালে নেয়ার আগেই পুতুলী রানী মারা গেছেন। পরে তার লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বগুড়া শজিমেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা নেয়া হয়েছে। মামলার পর হাসপাতালটিতে অভিযান চালিয়ে ব্যবস্থাপক ও ওয়ার্ড বয়কে গ্রেপ্তার করা হয়। এছাড়া অন্যদের গ্রেপ্তারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

পুতুল রানীর স্বামী শিবেন হাওলদার বলেন, হাসপাতালে রোগীকে ভর্তির সময় কোনো চিকিৎসক ছিলেন না। ওয়ার্ডবয় একটি ভর্তির কাগজে স্বাক্ষর করে নেয়। তারপর সকালে অপারেশনের পর সন্তান ও পরে স্ত্রীও মারা যায়। এ ঘটনায় তিনি নিজে বাদী হয়ে মামলা করেছেন বলে জানান।

খবর২৪ঘণ্টা.কম/রখ

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST