রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার বড় ধাঁদাস নামক এলাকায় একটি তুলা কারখানায় অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে প্রায় দশ লক্ষধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঘটনাটি বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে ঘটে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও পুঠিয়া উপজেলা ফাঁয়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট প্রায় দেড় ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
জানা যায়, উপজেলার বড় ধাঁদাস এলাকার মৃত: ইয়াচিন মোল্লার ছেলে মতি, এতির কাছ থেকে একটি জায়গা ১০বছরের মেয়াদে চারঘাট উপজেলার তাতারপুর গ্রামের লুৎফরের ছেলে হাফিজ লিজ নেয়। এই জায়গায় ঢাকা থেকে জুট এনে তুলা উৎপাদনের কারখানা গড়ে তুলে। প্রতিদিনের ন্যায় বুধবার সন্ধ্যায় মালিক হাফিজের ছেলে লিটন ও হৃদয় সন্ধ্যাবাতি দিয়ে কারখানা বন্ধ করে বাড়ি চলে যায়। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে খবর পায় কারখানায় আগুন লাগছে। লিটন দুরুত্ব ছুটে এসে দেখে দাউ, দাউ করে আগুন জ্বলচ্ছে। এরই মধ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ফাঁয়ার সার্ভিসের এসও হুমায়নের নেতৃত্বে দুইটি ইউনিট আগুন নিভানোর কাজ শুরু করে। এতে আগুন নিভানো অসম্ভ্যব হলে পুঠিয়া উপজেলা ফাঁয়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট প্রায় দেড় ঘন্টা চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ফাঁয়ার সার্ভিসের এসও হুমায়ন জানায়, আগুন লাগার সঠিক কারণ এই মুহূর্তে বলা সম্ভব না। তদন্ত কমিটি করে তদন্ত করলে সঠিক কারণ পাওয়া যাবে। এই আগুনে কারখানার যন্ত্রপাতি, আসবাবপত্র, তুলা ও জুটসহ প্রায় ১০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
মালিক হাফিজের ছেলে লিটনের কাছে আগুন লাগার সঠিক কারণ জানতে চাওয়া হলে সে জানায়, আমাদের কারখানায় সটসাকিটের্র আগুণ লাগছে কিনা জানি না। তবে কেউ শত্রুতামূলক ভাবে আগুন