1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
পবায় হঠাৎ বেড়েছে করোনা শনাক্ত রোগীর সংখ্যা, শনাক্ত ৭৮ - খবর ২৪ ঘণ্টা
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০:৪৩ পূর্বাহ্ন

পবায় হঠাৎ বেড়েছে করোনা শনাক্ত রোগীর সংখ্যা, শনাক্ত ৭৮

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৬ জুলা, ২০২০
পবা উপজেলা

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজশাহী মহানগরীর সীমান্ত লাগুয়া উপজেলা পবায় প্রথম দিকে তেমন করোনা শনাক্ত রোগী না থাকলেও বর্তমানে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে। রাজশাহী জেলার ৯টি উপজেলার মধ্যে পবা উপজেলায় করোনা রোগী শনাক্তের শীর্ষে অবস্থান করছে। এ পর্যন্ত পবা উপজেলায় ৭৮ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। এরমধ্যে সুস্থ্য হয়েছে ১২ জন ও মৃত্যু হয়েছে ২ জনের।
বিশেষ করে লকডাউন শিথিল করার পর করোনা রোগী শনাক্তের সংখ্যা বেড়েছে কয়েকগুণ। তার আগে তেমন করোনা রোগী ছিলনা। পবা উপজেলায় হাট-বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছেনা। আর এ উপজেলায় বাইরের জেলা থেকে মানুষ প্রতিনিয়ত আসছে। সোমবার পর্যন্ত সর্বশেষ ৭৮ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। এ রোগীদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে নিয়মিত ওষুধ

ও পরামর্শ দেয়া হচ্ছে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। করোনার ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যেই স্বাভাবিক হয়েছে পবা উপজেলার মানুষের জনজীবন। হঠাৎ করে করোনা রোগী শনাক্ত বেশি হচ্ছে কেন প্রশ্নের উত্তর জানতে পবা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা রাবেয়া বসরি বলেন, উপজেলায় এ পর্যন্ত ৭৮ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। একদিনে সর্বোচ্চ ২৯ জন শনাক্ত হয়েছে। লকডাউন শিথিলের পর রোগী বেশি শনাক্ত হয়েছে। লকডাউন থাকাকালে সবকিছু নিয়ন্ত্রিত ছিল। তখন বাইরের জেলা থেকে লোকজন নিজ বাড়িতে আসতে ভয় পেত। কিন্ত লকডাউন শিথিলের পর মানুষ যখন তখন বাড়িতে আসছে। তারা হোম কোয়ারেন্টাইনে তেমনভাবে থাকছে না। দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্মও করছে। স্বাভাবিক জীবনতো ঠিক

রাখতে হবে। মানুষ নিজে সর্তক হচ্ছেনা। সচেতনতার সাথে শারীরিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি না মানার কারণে শনাক্তের সংখ্যা বাড়ছে। মানুষ যদি দৈনন্দিন কাজ করে তাহলে তাকে অবশ্যই সচেতন হতে হবে। শারীরিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে। এ ছাড়াও আগে পরীক্ষা কম হতো তাই শনাক্ত কম হতো। এখন পরীক্ষা বেড়েছে তাই শনাক্ত বেশি হচ্ছে। দুঃশ্চিন্তা ও ভয় না পেয়ে সবাইকে নিজে নিজে সচেতন হতে হবে। তাহলে এ থেকে কিছুটা বাঁচা সম্ভব হবে। যারা করোনা আক্রান্ত হচ্ছে তাদের নিয়মিত খোঁজখবর নেয়াসহ ওষুধ দেয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য, রাজশাহী জেলায় আক্রান্তদের মধ্যে বাঘা উপজেলায় ২৩ জন, চারঘাট উপজেলায় ৩১ জন, পুঠিয়া উপজেলায় ১৯ জন, দুর্গাপুর উপজেলায় ১৭ জন, বাগমারা উপজেলায় ৩৬ জন, মোহনপুর উপজেলায় ৪৭ জন, তানোর উপজেলায় ৪৫ জন, পবা উপজেলায় ৭৬ জন ও গোদাগাড়ী উপজেলায় ১১ জন রয়েছে।

এমকে

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST