1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
তেলকুপি উচ্চ বিদ্যালয়ের সেই ছাত্রীর মুখোমুখি ইউএনও - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১১ জানয়ারী ২০২৫, ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন

তেলকুপি উচ্চ বিদ্যালয়ের সেই ছাত্রীর মুখোমুখি ইউএনও

  • প্রকাশের সময় : বৃস্পতিবার, ৭ জুন, ২০১৮

নাটোর প্রতিনিধিঃ নাটোর সদর উপজেলার তেলকুপি উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর শিক্ষার্থীকে নিয়ে পরিচালনা পর্ষদ সভাপতির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভুক্তভোগী দশম শ্রেণির সেই ছাত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। ফলে ওই ছাত্রীকে কেন্দ্র করে ঘনীভূত রহস্য কিছুটা উন্মোচন হয়েছে। মঙ্গলবার এ নিয়ে খবর২৪ঘন্টায় এ নিয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ায় পর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমিন আক্তার বানু ওই ছাত্রীর সাথে কথা বলেছেন। বুধবার দুপুরে সেনভাগ লক্ষিকোল টুলটুলিপাড়ায় নিজ বাড়িতে ওই ছাত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

জানা যায়,১০ম শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীকে বিয়ে করাসহ বিদ্যালয়ের অর্থ আত্মসাৎ, শিক্ষকদের সাথে অশোভন আচরণ, বিদ্যালয়ের স্বার্থ পরিপন্থি কাজ ইত্যাদি বিভিন্ন অভিযোগে তদন্ত শুরু হয় বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি জালাল উদ্দিনের বিরুদ্ধে। প্রথম পর্যায়ে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রমজান আলী আকন্দ ও দ্বিতীয় পর্যায়ে ইউএনও জেসমিন আক্তার বানু তদন্ত করেন। কিন্তু বার বারই ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থীকে উপস্থিত থাকার ব্যাপারে মেয়ের অভিভাবক ও সভাপতিকে নির্দেশনা দিলেও নানা অজুহাতে মেয়েটিকে হাজির করা হয়নি। বুধবার দুপুরে হঠাৎ সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মেয়ের বাড়িতে উপস্থিত হন। এসময় তিনি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামাল হোসেন ও দশম শ্রেণীর শ্রেণী শিক্ষক আব্দুস সালামকেও সাথে নেন। মেয়েটির বাড়িতে পৌছে মেয়ের ঘরে একাকী জিজ্ঞাসাবাদ করেন এইএনও জেসমিন আক্তার বানু।

বিষয়টি সম্পর্কে যোগাযোগ করা হলে প্রধান শিক্ষক কামাল হোসেন মেয়েকে জিজ্ঞাসাবাদের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমিন আক্তার বানু বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করে খবর২৪ঘন্টায় কে জানান, মেয়েটিকে জিজ্ঞাসাবাদের কথায় মেয়ের মা খুব উত্তেজিত হয়ে যান। মেয়েটি অসুস্থ্য বলে তিনি তদন্তে বাধা সৃষ্টি করতে চেয়েছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত মেয়েকে জিজ্ঞাসাদ করে তদন্তের প্রয়োজনীয় তথ্য জানা হয়েছে বলে দাবী করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।

এক প্রশ্নের জবাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমিন আক্তার বানু খবর২৪ঘন্টায় কে জানান, মেয়েটিকে যদি মানবাধিকার লঙ্ঘন বা পারিবারিক নির্যাতন অথবা কোন প্রকার নির্যাতন করা হয়, তবে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

 

খবর২৪ঘণ্টা.কম/নজ 

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST