1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
তীব্র গতিতে বের হচ্ছে গ্যাস, ধসে পড়ল দেয়াল - খবর ২৪ ঘণ্টা
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:১২ অপরাহ্ন

তীব্র গতিতে বের হচ্ছে গ্যাস, ধসে পড়ল দেয়াল

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ৭ ফেব্ুয়ারী, ২০২০

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি: ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলায় একটি বিদ্যালয়ের নলকূপের কূপ থেকে তীব্র বেগে অব্যাহতভাবে পানির সঙ্গে বালু ও গ্যাস বের হচ্ছে। ঘটনার দুইদিন পেরিয়ে গেলেও পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ায় স্থানীয়দের মাঝে কিছুটা আতঙ্ক দেখা দেয়। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা ভেবে বিদ্যালয়টি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিদ্যানগর গ্রামের শেরে বাংলা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য সুপেয় পানির ব্যবস্থা করতে নতুন নলকূপ বসানোর উদ্যোগ নেয় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। নলকূপ বসানোর জন্য কূপ খননের পর গত বুধবার সকাল ৮টা থেকে হঠাৎ করে বিকট শব্দে ওই কূপ থেকে পানির সঙ্গে বালু ও গ্যাস বের হতে থাকে। তীব্র বেগে অনবরত বালু ও গ্যাস বের হওয়ার কারণে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার জন্য বিদ্যালয়টি বন্ধ ঘোষণা করা হয়।

পাশাপাশি লাল নিশান টানিয়ে দেয়া হয় চারপাশে। ঘটনার খবর পেয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার বাপেক্সের একটি প্রতিনিধি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। তারা বালু ও গ্যাসের নমুনা সংগ্রহ করে বিষয়টি ৭২ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত দেবেন বলে জানিয়েছেন।

এদিকে বালু ও গ্যাসের প্রভাবে শুক্রবার দুপুর পৌনে ১২টার দিকে বিদ্যালয়ের দুটি গাছ পশ্চিম পাশের সীমানাপ্রাচীরের দেয়ালের একাংশ ধসে পড়েছে।

শেরে বাংলা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আল মামুন ভূইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গত ২ ফেব্রুয়ারি নলকূপ বসানোর কাজ শুরু করেন শ্রমিকরা। প্রায় সাড়ে পাঁচশ ফুট খননের পর পানির স্তর পাওয়া যায়। এরপর বুধবার সকালে পানির ফিল্টার পাইপ স্থাপনের জন্য পাইপ উপরের দিকে তুলতে গেলে হঠাৎ করে বিকট শব্দে পানির সঙ্গে বালি ও গ্যাস বের হতে থাকে। এ ঘটনায় বিদ্যালয় ভবন ঝুঁকিতে রয়েছে। শুক্রবার দুপুরে বিদ্যালয়ের গাছ ও সীমানাপ্রচীরের দেয়ালের একাংশ ধসে পড়ে। সময় যত যাচ্ছে বিষয়টি নিয়ে তত উদ্বেগ বাড়ছে আমাদের।

কসবার সালদা গ্যাস ফিল্ডের প্ল্যান্ট অপারেটর রেজাউল করিম বলেন, পানি ও গ্যাসের বেগ এখনও কমেনি। ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে বাপেক্সের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মধ্যে দফায় দফায় বৈঠক চলছে। শনিবার সকাল ৮টায় ৭২ ঘণ্টা পূর্ণ হবে। এর মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST