1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
চাল কালোবাজারির সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির নির্দেশ - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ০১:০৩ পূর্বাহ্ন

চাল কালোবাজারির সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির নির্দেশ

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১১ এপ্রিল, ২০২০
ফাইল ছবি : খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার-

খবর২৪ঘন্টা নিউজ ডেস্ক: করোনাভাইরাস সংক্রমণের প্রেক্ষাপটে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত কেজি প্রতি ১০ টাকা মূল্যে ওএমএসের চাল কালোবাজারিতে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।

সম্প্রতি সব জেলা প্রশাসক ( ডিসি) ও জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের (আরসি ফুড) কাছে পাঠানো চিঠিতে খাদ্যমন্ত্রী এ নির্দেশনা দেন।

চিঠিতে মন্ত্রী উল্লেখ করেন, বর্তমান বিশ্বের দুই শতাধিক দেশে নভেল করোনাভাইরাস (Covid-19)- এর সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়েছে। বাংলাদেশেও এর সংক্রমণ দেখা দিয়েছে। এরইমধ্যে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সরকার বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। গত ২৫ মার্চ জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য ওএমএস খাতে ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি কেজি চালের মূল্য ৩০ টাকার স্থলে ১০ টাকা নির্ধারণ করার ঘোষণা দেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে খাদ্য মন্ত্রণালয় পরিচালিত ওএমএস খাতে চালের মূল্য কেজি প্রতি ১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

সরকারের জারি করা সাধারণ ছুটির কারণে গৃহে অবস্থানকারী সাধারণ শ্রমজীবী, দিনমজুর, রিকশাচালক, ভ্যানচালক, পরিবহন শ্রমিক, ফেরিওয়ালা, চায়ের দোকানদার, ভিক্ষুক, ভবঘুরে ও অন্যান্য সব কর্মহীন মানুষের জন্য ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রির কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়। 

এতে বলা হয়, এ কর্মসূচির আওতায় ঢাকা মহানগরসহ দেশব্যাপী বিভাগীয় ও জেলা শহর এবং পৌরসভাগুলোতে সপ্তাহে প্রতি রোব, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত বিক্রির কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। বিভাগীয় প্রশাসন, জেলা প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও পৌরসভার নির্বাচিত প্রতিনিধির উপস্থিতি বা তদারকিতে বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। একজন ভোক্তা সপ্তাহে একবার ৫ কেজি চাল ক্রয় করতে পারবেন। ওএমএস কেন্দ্রগুলো নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠী, শ্রমজীবীদের বসবাস কেন্দ্রের কাছে বস্তি এলাকায় অথবা পর্যাপ্ত খালি জায়গা আছে এমন স্থানে অস্থায়ী বিক্রয় কেন্দ্র হিসেবে নির্বাচন করা হয়েছে।

চিঠিতে খাদ্যমন্ত্রী আরো উল্লেখ করেন,  ইদানিং কিছু পত্র-পত্রিকা ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে জানা যাচ্ছে, কতিপয় ব্যক্তি ওএমএসের চাল কালোবাজারে বিক্রি করছে। যা এই কর্মসূচিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। এরইমধ্যে দেশের কয়েকটি জায়গায় ওএমএসের চালসহ কয়েকজন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে ধরাও পড়েছে। তিনি ওএমএস কার্যক্রমে যেকোনো ধরনের অনিয়মে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে কঠোর শাস্তি দেয়ার নির্দেশ দেন।

খবর ২৪ ঘন্টা/ বিআ

পোস্টটি শেয়ার করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By Khobor24ghonta Team