1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
উন্নয়নে বদলে যাওয়া নাটোরে সিংড়ার কালিনগর গ্রাম - খবর ২৪ ঘণ্টা
শুকরবার, ১৭ জানয়ারী ২০২৫, ০২:৫০ পূর্বাহ্ন

উন্নয়নে বদলে যাওয়া নাটোরে সিংড়ার কালিনগর গ্রাম

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২৪ ফেব্ুয়ারী, ২০২০

নাটোর প্রতিনিধি: রুপকথার গল্প নয়, সত্য। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর “গ্রাম হবে শহর ” ঘোষনাটি এখন বাস্তব। নাটোরের সিংড়া উপজেলার দুর্গম পল্লি কালিনগর গ্রাম।
এক সময় এই গ্রাম ছিলো আতংকের নাম।
ছিলো না কোনো রাস্তাঘাট, গ্রাম ছিলো অন্ধকারে নিমজ্জিত। শিক্ষিতের হার ছিলো অনেক কম।

বর্তমানে বদলে যাবার রুপকথা নয় বাস্তবতায় এখন কলমের কালিনগর।
আত্রাই নদীর শাখা বেষ্টিত, আর চলনবিল অধ্যুষিত প্রত্যন্ত এলাকায় অবস্থিত।
সিংড়া থেকে দুরত্ব প্রায় ১৭ কিলো।

এবছর কালিনগর গ্রামে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, কৃষকদের ধান সহ কৃষি পণ্য বাজারজাত করণ সুবিধার্তে এবং জমিতে তিন ফসলী আবাদ করার জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপির নির্দেশনায় কলম ইউপি চেয়ারম্যান মঈনুল হক চুনু গ্রামবাসিকে সঙ্গে নিয়ে চার কিলোমিটার এলাকা জুড়ে ভেরিবাঁধ নির্মান করেছেন।

স্থানীয়রা জানায়, বাঁধের কারনে এলাকায় উন্নয়নের ধারায় আমুল পরিবর্তন আসবে।
কৃষি এবং কৃষকের উন্নয়ন ঘটবে। যাতায়াত ব্যবস্থা, রাস্তাঘাটের উন্নয়ন ঘটবে, ঐ এলাকার কয়েকশত পরিবারের যাতায়াতের কোনো রাস্তা ছিলো না। তাদের সন্তানদের স্কুলে যাবার কোন পথ ছিলো না। ভেরিবাঁধ হওয়ায় সে সুযোগ তৈরি হয়েছে।

জানা যায়, একসময় কালিনগর গ্রামটি অন্ধকারাচ্ছন্ন, অবহেলিত গ্রাম।
কোনো রাস্তাঘাট, বিদ্যুত ছিলো না। দুর্গম এলাকা হিসেবে পরিচিত ছিলো সবার কাছে। ২০০৮ সালে বর্তমান সংসদ সদস্য জুনাইদ আহমেদ পলক নির্বাচিত হবার পর উন্নয়নের ছোঁয়া লাগে। বর্তমানে এ গ্রামে
জনসংখ্যা প্রায় ১২ হাজার। রয়েছে তিনটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি উচ্চ বিদ্যালয়।
রয়েছে ৭টি মসজিদ।

অত্র এলাকার বাসিন্দা কলম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মঈনুল হক চুনু জানান, ২০০৮ সালের আগে এ গ্রাম ছিলো অন্ধকারে, অবহেলিত গ্রাম। এখন রাস্তা, ব্রীজ, বিদ্যুত, বিদ্যালয়ের ভবন এবং ত্রিমোহনীতে ফজলার রহমান ফুনু স্মরনে সেতু হয়েছে।
নদী বেষ্টিত ও চলনবিল প্রধান এ গ্রামের মানুষ বছরে ১ আবাদ ঘরে তুলতে হিমশিম খায়। বছর বছর বন্যার কারনে অনেকে ধান ঘরে তুলতে পারে না। বন্যার পানিতে ফসল তলে যায়। বর্তমানে গ্রাম বাসির সহযোগিতায় বাঁধ নির্মান করা হয়েছে।
এই বাঁধ নির্মান কাজ শেষ পর্যায়। বাঁধের ফলে কৃষকরা প্রায় কয়েকশ বিঘা জমিতে তিন বার জমিতে আবাদ করতে পারবে।
তাছাড়া বন্যার কারনে অনেকে যাতায়াত ব্যবস্থার অভাবে ফসল ঘরে তুলতে পারতো না। জমিতেই ফসল পড়ে থাকতো সেটা আর হবে না। কৃষকরা উপকৃত হবে।
তিনি আরো বলেন, মাননীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি মহোদয়ের সহযোগিতায় আমরা অত্র এলাকায় পর্যটন এলাকা গড়ে তুলবো।

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST