1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
আচার ও ঝালমুড়ি খেয়ে ১৩ শিক্ষার্থী হাসপাতালে - খবর ২৪ ঘণ্টা
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:২০ অপরাহ্ন

আচার ও ঝালমুড়ি খেয়ে ১৩ শিক্ষার্থী হাসপাতালে

  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৫ ফেব্ুয়ারী, ২০২০

থবর২৪ঘন্টা নিউজ ডেস্ক: কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার চন্ডিপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১৩ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ফুড পয়জনিং বা মাস সাইকোজেনিক ইলনেস রোগে শিক্ষার্থীরা আক্রান্ত হতে পারে বলে ধারণা করছেন চিকিৎসক।
আজ শনিবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।

অসুস্থ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১২ জনকে নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। অপরজনকে কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় ওই স্কুলের বাইরে আচার বিক্রেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে আসা হয়েছে বলে জানা গেছে।

এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শরিফা রানী জানান, পাইলট প্রকল্পের অধীনে উপজেলার এই বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ানো হচ্ছে। ক্লাস চলাকালীন সময়ে হঠাৎ এক শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়। তাকে অফিস কক্ষে এনে মাথায় পানি ঢালা হয়। এমনকি চিনি সরবত খাওয়ানোর পরও সুস্থ না হলে হাসপাতালে পাঠানো হয়। এরপর একইভাবে অসুস্থ হলে ১২ জনকে নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
শিক্ষার্থীরা জানান, স্কুলে আসার পর অ্যাসেম্বলি শেষ করে ক্লাসে গেলে প্রথমে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী মিম অসুস্থ হয়। এর পরপরই সপ্তম শ্রেণির শিমু, সায়মা, মিম, অষ্টম শ্রেণির লুবনা, মাসুম বিল্লাহ, ববিতা, বিলকিছ, জোবায়ের, ৫ম শ্রেণির হানিফ, ৪র্থ শ্রেণির ফাহাদ, ৬ষ্ঠ শ্রেণির রুবাইয়া, দ্বিতীয় শ্রেণির আঁখিসহ ১৫ জন অসুস্থ হয়। তাদের অনেকে স্কুলের কাছে খোলা দোকানে আচার ও ঝালমুড়ি খেয়েছিল। এ কারণে অসুস্থ হয়েছে বলেও অনেকের ধারণা।
এ প্রসঙ্গে নাগেশ্বরী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রওশন কবীর জানান, ওই আচার ও ঝালমুড়ি বিক্রেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।

এ ব্যাপারে নাগেশ্বরী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা (ভারপ্রাপ্ত) কর্মকর্তা ডা. আবুবক্কর সিদ্দিক বলেন, মাস সাইকোজেনিক ইলনেস কিংবা ফুড পয়জনিংয়ের কারণে শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হতে পারে। আমাদের মেডিক্যাল টিম সার্বক্ষণিক স্বাস্থ্যসেরা দিয়ে যাচ্ছে। অবস্থা গুরুতর হলে তাদের কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালে রেফার্ড করা হবে।

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST