খবর২৪ঘন্টা নিউজ ডেস্ক: অবশেষে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেলো উদ্বোধনের অপেক্ষায় থাকা চাঁদপুরের ওমর আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও আশ্রয়কেন্দ্র। সকালে সদর উপজেলার রাজরাজেশ্বর এলাকায় নদীতে তিনতলা এ ভবনটি তলিয়ে যায়।
গত কয়েকদিন ধরেই পদ্মা-মেঘনা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। নদীর পানি বাড়ায় রাজরাজেশ্বরসহ বিভিন্ন এলাকার চরাঞ্চলে ভাঙন দেখা দেয়। ঝুঁকির মধ্যে পড়ে পদ্মা-মেঘনাবেষ্টিত ওমর আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও আশ্রয় কেন্দ্রটি। কিছুদিন নদীতে টিকে থাকলেও সকালে ভবনের পুরো অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়।
গত বছর দুই কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে শুরু হয় তিনতলা স্কুল ও সাইক্লোন সেন্টারটির নির্মাণ কাজ। দুই মাস আগে কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছিলো ভবনটি।
বিদ্যালয়ের সাইড সিলেকশনের সময় নদী প্রায় দেড় কিলো মিটার দূরে ছিল। হঠাৎ করেই এবছর এই দিকে ভাঙন বেশি হয়ে বিদ্যালয়টি ভাঙন ঝুঁকতে পড়ে। তাছাড়া এই বিদ্যালয়টি এর আগেও একাধিকবার নদী ভাঙনের শিকার হয়েছে।
নদীভাঙনের শিকার স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, জোয়ার শেষে ভাটার সময়টাতেই ভাঙন শুরু হয়। তবে গত ৩০ বছরের ইতিহাসে এবারই ভাঙনের ভয়াবহতা চরম পর্যায়ে চলে গেছে। কারণ, এবছর পাশবতী জেলা শরীয়তপুরের নড়িয়া ও ভেদরগঞ্জ এলাকায় মেঘনার ভাঙনরোধে যে বাঁধ দেয়া হয়েছে তার পানি প্রবাহের মুখটি দেয়া হয়েছে রাজরাজেশ্বরের দিকে। এর ফলে ওই জেলার দেয়া বাঁধের ধাক্কা খাওয়া স্রোত ঝুঁকিপূর্ণভাবে এখানকার পাড়ে আঘাত হানছে।
চাঁদপুরে উদ্বোধনের আগেই বিলীন হয়ে গেল আশ্রয়কেন্দ্র
খবর২৪ঘন্টা নিউজ ডেস্ক: অবশেষে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেলো উদ্বোধনের অপেক্ষায় থাকা চাঁদপুরের ওমর আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও আশ্রয়কেন্দ্র। সকালে সদর উপজেলার রাজরাজেশ্বর এলাকায় নদীতে তিনতলা এ ভবনটি তলিয়ে যায়।
গত কয়েকদিন ধরেই পদ্মা-মেঘনা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। নদীর পানি বাড়ায় রাজরাজেশ্বরসহ বিভিন্ন এলাকার চরাঞ্চলে ভাঙন দেখা দেয়। ঝুঁকির মধ্যে পড়ে পদ্মা-মেঘনাবেষ্টিত ওমর আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও আশ্রয় কেন্দ্রটি। কিছুদিন নদীতে টিকে থাকলেও সকালে ভবনের পুরো অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়।
গত বছর দুই কোটি ২৯ লাখ টাকা ব্যয়ে শুরু হয় তিনতলা স্কুল ও সাইক্লোন সেন্টারটির নির্মাণ কাজ। দুই মাস আগে কর্তৃপক্ষকে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছিলো ভবনটি।
বিদ্যালয়ের সাইড সিলেকশনের সময় নদী প্রায় দেড় কিলো মিটার দূরে ছিল। হঠাৎ করেই এবছর এই দিকে ভাঙন বেশি হয়ে বিদ্যালয়টি ভাঙন ঝুঁকতে পড়ে। তাছাড়া এই বিদ্যালয়টি এর আগেও একাধিকবার নদী ভাঙনের শিকার হয়েছে।
নদীভাঙনের শিকার স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, জোয়ার শেষে ভাটার সময়টাতেই ভাঙন শুরু হয়। তবে গত ৩০ বছরের ইতিহাসে এবারই ভাঙনের ভয়াবহতা চরম পর্যায়ে চলে গেছে। কারণ, এবছর পাশবতী জেলা শরীয়তপুরের নড়িয়া ও ভেদরগঞ্জ এলাকায় মেঘনার ভাঙনরোধে যে বাঁধ দেয়া হয়েছে তার পানি প্রবাহের মুখটি দেয়া হয়েছে রাজরাজেশ্বরের দিকে। এর ফলে ওই জেলার দেয়া বাঁধের ধাক্কা খাওয়া স্রোত ঝুঁকিপূর্ণভাবে এখানকার পাড়ে আঘাত হানছে।
খবর২৪ঘন্টা/নই
খবর২৪ঘন্টা/নই