1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
শেরপুরে প্রকাশ পায়নি কৃষকের তালিকা - খবর ২৪ ঘণ্টা
বধবার, ১৫ জানয়ারী ২০২৫, ০৪:১১ অপরাহ্ন

শেরপুরে প্রকাশ পায়নি কৃষকের তালিকা

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১০ জুন, ২০২০

শেরপুর(বগুড়া)প্রতিনিধি: বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় ২৫ দিন অতিবাহীত হলেও প্রকাশ হয়নি সরকারি খাদ্য গুদামে ধান সংগ্রহের জন্য লটারীতে জেতা কৃষকের তালিকা। এর ফলে অনিশ্চয়তায় পড়েছে ধান সংগ্রহ অভিযান।
জানাযায়, কৃষকের নিকট থেকে চলতি বোরো মৌসুমে ধান সংগ্রহের জন্য শেরপুর উপজেলার পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়নে ৩হাজার ৭৯৯ মেট্রিক টন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়। কৃষক নির্বাচনের জন্য উপজেলার প্রায় ৩০ হাজার কৃষকের তালিকা থেকে লটারী করে কৃষক বাছাই করা হয়। গত ১৭ই মে উপজেলায় কৃষক নির্বাচনে লটারী অনুষ্ঠিত হলেও এখন পর্যন্ত লটারীতে নির্বাচিত কৃষকের তালিকা প্রকাশ করা হয়নি। যার ফলে কৃষক ও সচেতনদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে শেরপুর উপজেলার ধান সংগ্রহ অভিযান।
উপজেলার দুটি খাদ্যগুদাম সূত্রে জানা যায়, ৯ই জুন পর্যন্ত উপজেলায় গাড়ীদহ ইউনিয়নের একজন কৃষকের ১ টন ধান সংগ্রহ করা হয়েছে। নাম প্রকাশ না হওয়ায় কৃষকেরা জানতেই পারছেন না তাদের নাম আছে কি না।
উপজেলার গাড়ীদহ ইউনিয়নের কৃষক ফজলুল, জিলাল, রায়হান, বাবলু সহ অনেকেই জানান, আমরা এবছর জমিতে বোরো ধান লাগিয়েছিলাম। কৃষিকার্ডও রয়েছে। কিন্তু ধান দেবার তালিকায় আমাদের নাম রয়েছে কি না তা এখনো জানতে পারিনি। আমরা খাদ্য অফিসে যোগাযোগ করেছি কিন্তু তারা কোন তথ্য আমাদের দেয়নি।
মির্জাপুর সরকারি খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম রব্বানীর সাথে কথা বললে তিনি জানান, মির্জাপুর খাদ্যগুদামে ৬টি ইউনিয়নের ২ হাজার ৬৫২ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করা হবে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত কৃষকের তালিকা হাতে পাইনি। তাই সংগ্রহ শুরু করতে পারছিনা।
শেরপুর সরকারি খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আতিকুর রহমান জানান, ২১ মে ধান চাল সংগ্রহ অভিযানের উদ্বোধনী দিন শুধুমাত্র একজন কৃষকের নিকট থেকে একটন ধান সংগ্রহ করা হয়েছিল। এখনো চুড়ান্ত তালিকা হাতে আসেনি তাই ধান সংগ্রহ বন্ধ রয়েছে।
এ ব্যাপারে মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সেকেন্দার রবিউল ইসশেরপুরে প্রকাশ পায়নি কৃষকের তালিকা
অনিশ্চয়তায় ধান সংগ্রহ অভিযান
শেরপুর(বগুড়া)প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় ২৫ দিন অতিবাহীত হলেও প্রকাশ হয়নি সরকারি খাদ্য গুদামে ধান সংগ্রহের জন্য লটারীতে জেতা কৃষকের তালিকা। এর ফলে অনিশ্চয়তায় পড়েছে ধান সংগ্রহ অভিযান।
জানাযায়, কৃষকের নিকট থেকে চলতি বোরো মৌসুমে ধান সংগ্রহের জন্য শেরপুর উপজেলার পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়নে ৩হাজার ৭৯৯ মেট্রিক টন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়। কৃষক নির্বাচনের জন্য উপজেলার প্রায় ৩০ হাজার কৃষকের তালিকা থেকে লটারী করে কৃষক বাছাই করা হয়। গত ১৭ই মে উপজেলায় কৃষক নির্বাচনে লটারী অনুষ্ঠিত হলেও এখন পর্যন্ত লটারীতে নির্বাচিত কৃষকের তালিকা প্রকাশ করা হয়নি। যার ফলে কৃষক ও সচেতনদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে শেরপুর উপজেলার ধান সংগ্রহ অভিযান।
উপজেলার দুটি খাদ্যগুদাম সূত্রে জানা যায়, ৯ই জুন পর্যন্ত উপজেলায় গাড়ীদহ ইউনিয়নের একজন কৃষকের ১ টন ধান সংগ্রহ করা হয়েছে। নাম প্রকাশ না হওয়ায় কৃষকেরা জানতেই পারছেন না তাদের নাম আছে কি না।
উপজেলার গাড়ীদহ ইউনিয়নের কৃষক ফজলুল, জিলাল, রায়হান, বাবলু সহ অনেকেই জানান, আমরা এবছর জমিতে বোরো ধান লাগিয়েছিলাম। কৃষিকার্ডও রয়েছে। কিন্তু ধান দেবার তালিকায় আমাদের নাম রয়েছে কি না তা এখনো জানতে পারিনি। আমরা খাদ্য অফিসে যোগাযোগ করেছি কিন্তু তারা কোন তথ্য আমাদের দেয়নি।
মির্জাপুর সরকারি খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম রব্বানীর সাথে কথা বললে তিনি জানান, মির্জাপুর খাদ্যগুদামে ৬টি ইউনিয়নের ২ হাজার ৬৫২ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করা হবে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত কৃষকের তালিকা হাতে পাইনি। তাই সংগ্রহ শুরু করতে পারছিনা।
শেরপুর সরকারি খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আতিকুর রহমান জানান, ২১ মে ধান চাল সংগ্রহ অভিযানের উদ্বোধনী দিন শুধুমাত্র একজন কৃষকের নিকট থেকে একটন ধান সংগ্রহ করা হয়েছিল। এখনো চুড়ান্ত তালিকা হাতে আসেনি তাই ধান সংগ্রহ বন্ধ রয়েছে।
এ ব্যাপারে মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সেকেন্দার রবিউল ইসলামের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে, তিনি প্রতিবেদকের উপর ক্ষেপে গিয়ে বলেন সময় হলেই তালিকা প্রকাশ হবে। আপনার করার থাকলে করেন তাতে আমার কিছু যায় আসেনা।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার লিয়াকত আলী সেখ জানান, আসলে এই তালিকা চুড়ান্ত করতে এত দেরি করা ঠিক হয়নি। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছুটিতে আছে বলে জানিয়েছে তবে খুব তারাতারি তালিকা প্রকাশ পাবে।
লামের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে, তিনি প্রতিবেদকের উপর ক্ষেপে গিয়ে বলেন সময় হলেই তালিকা প্রকাশ হবে। আপনার করার থাকলে করেন তাতে আমার কিছু যায় আসেনা।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার লিয়াকত আলী সেখ জানান, আসলে এই তালিকা চুড়ান্ত করতে এত দেরি করা ঠিক হয়নি। উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছুটিতে আছে বলে জানিয়েছে তবে খুব তারাতারি তালিকা প্রকাশ পাবে।

খবর২৪ঘন্টা/নই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST