1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
পাবনায় ত্রাণের নামে চাঁদাবাজি, এলজিইডির প্রকৌশলীকে বদলি - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ১১ মে ২০২৫, ০১:২৩ পূর্বাহ্ন

পাবনায় ত্রাণের নামে চাঁদাবাজি, এলজিইডির প্রকৌশলীকে বদলি

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২০

পাবনা ব্যুরো: পাবনার স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) নির্বাহী প্রকৌশলী একেএম বাদশা মিয়াকে এলজিইডির সদর দপ্তরে বদলি করা হয়েছে। এলজিইডির এক অফিস আদেশে প্রধান প্রকৌশলী মো. মতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত পত্রের মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। তার বিরুদ্ধে করোনার ত্রাণের নামে ঠিকাদারদের কাছ থেকে চাঁদাবাজি, কাজ সম্পন্ন হওয়ার আগেই ঠিকাদারদের বিল প্রদানসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে।

জানা গেছে, এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী একেএম বাদশা মিয়া নিজের অনুসারী একটি প্রভাবশালী ঠিকাদারি সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সাধারণ ঠিকাদারদের জোরপূর্বক ত্রাণ সহায়তার কথা বলে কথিত ত্রাণ তহবিল গঠন করেন। সেখানে অর্থ দিতে বাধ্য করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী একাধিক ঠিকাদার। বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে দেশব্যাপি তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়।

যদিও ওই কথিত ত্রাণ তহবিল গঠনে নিজের সম্পৃক্ততার বিষয়টি অস্বীকার করে, ঠিকাদাররা নিজ উদ্যোগেই কাজটি করার দাবী করেন ওই সময়ে নির্বাহী প্রকৌশলী একেএম বাদশা মিয়া।

এছাড়াও তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগের মধ্যে কাজ শেষ হওয়ার আগে নিজের মনমতো ঠিকাদারদের বিল দেন। আবার তার অনুসারী নয় এমন ঠিকাদারদের কাজ সুষ্ঠুভাবে শেষ করা হলেও বিল না দিয়ে নানান বাহানা করা। পছন্দের ঠিকাদার না হলে কি করে কাজটি বাতিল করে পুনরায় টেন্ডার আহবান করা যায়, এমন কাজ করা ছিল কেএম বাদশা মিয়ার নিকট মামুলি ব্যাপার।

এলজিইডির একটি সূত্র জানান, পাবনায় এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে একেএম বাদশা মিয়া যোগদানের পর থেকেই ঠিকাদারদের দমন-পীড়ন শুরু করেন। রাতারাতি কিছু ঠিকাদার তার খাস লোকজন বনে যান। বিষয়টি এলজিইডির প্রধান কার্যালয়ও অবহিত ছিলো। তার বিরুদ্ধে কয়েকটি তদন্ত শেষে প্রধান কার্যালয়ও এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।

এদিকে তার বদলির বিষয়টি বুঝতে পেরে গত এক সপ্তাহে কাজ সমাপ্ত হয়নি এমন অন্তত ১৫টি কাজের বিল দিয়েছেন এই নির্বাহী প্রকৌশলী। যা সম্পূর্ণ অনৈতিকভাবে বিশেষ সুবিধা নিয়েই এই কাজগুলো করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন একাধিক ঠিকাদার।

গত সপ্তাহে জিপিবিআরআইডিপি প্রকল্পের জেলার বেড়া উপজেলার কাজী শরিফপুর থেকে শ্যামপুর ক্যানেল সড়ক ভায়া বুলুন্দুর জিপিএস সড়ক উন্নয়ন কাজের বিল বাবদ ৪৮ লাখ দিয়েছেন। যার নথি অনেকের নিকটই রয়েছে বলেও জানান তারা।

পোস্টটি শেয়ার করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By Khobor24ghonta Team