1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
এবার রুয়েট ছাত্রীকে শ্লীলতাহানী করে অটোরিক্সা ফেলে দেওয়ার অভিযোগ - খবর ২৪ ঘণ্টা
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১০:২০ অপরাহ্ন

এবার রুয়েট ছাত্রীকে শ্লীলতাহানী করে অটোরিক্সা ফেলে দেওয়ার অভিযোগ

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০১৯
ছবি: প্রতিকি

নিজস্ব প্রতিবেদক :
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষককে মারধরের পর এবার ছাত্রীকে একা পেয়ে শ্লীলতাহানী করে অটোরিক্সা থেকে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে চলছে আলোচনা সমালোচনার ঝড়। অনেকেই সেই বখাটেদের শাস্তির দাবি করেছেন। গত সোমবার রুয়েটের ওই ছাত্রী তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন তা হুবহু তুলে ধরা হলো। তিনি লেখেন, আমার বাসা নগরীর উপশহর এলাকায়। বাসা দূর বলে আমি সাধারণত রুয়েট থেকে রেলগেইট পর্যন্ত অটোতে আসি। আজকেও প্রতিদিনের মতো অটো নিলাম। সাথে ছিল দুইজন অপরিচিত রুয়েটিয়ান ভাইয়া আর একজন ভদ্রলোক। রুয়েটিয়ান ভাইয়া দুইজন চিশতিয়ার সামনে নেমে গেলেন। ভদ্রা পার হয়ে কিছুদূর যাওয়ার পর হঠাৎ অটোওয়ালা অটো থামিয়ে দিলো, সামনে থাকা ভদ্রলোককে বললো, আপনি নেমে যান নিজস্ব লোক তুলবো। আমি কিছু বুঝে উঠার আগেই ওই

ভদ্রলোককে জোরপূর্র্বক নামিয়ে চারজন গুন্ডা উঠলে অটো চালানো শুরু হলে গেল। ভদ্রা থেকে রেল স্টেশন পর্যন্ত রাস্তা মোটামুটি নির্জন, ইচ্ছামত সেই চারজন আমাকে স্পর্শ করা শুরু করলো। হাজারবার অটো থামানোর জন্য চিৎকার করলেও অটোওয়ালা পশুর মত হাসতে থাকলো। পরে নগরভবনের সামনে পুলিশ দাড়া থাকতে দেখে ভয় পেয়ে তারা অটো থেকে ধাক্কা মেরে আমাকে ফেলে দিয়ে তারা দ্রত

ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীর পোস্ট

চলে গেল। যতক্ষনে নিজের পায়ে দাঁড় হতে পেরেছি ততক্ষণে অটো বহুদূর। কাহিনীটা শুধু শেয়ার করলাম। এইটা বাংলাদেশ, কোনো বিচারের আশা আমি করিনা। বি.দ্র: দিয়ে লেখেন অনেকের মনে প্রশ্ন থাকতে পারে, আমার পোশাক কি ছিল? সাধারণ বাঙ্গালীর মতো সালোয়ার কামিজ।
ফেসবুকে এই স্ট্যাটাসটি ছড়িয়ে পড়লে অলোচনা সমালোচনা শুরু হয়। বিষয়টি প্রশাসনের নজরেও আসে। কিন্ত সেই ছাত্রী পুলিশের কাছে কোন অভিযোগ করেননি।

বিষয়টি রাজশাহীর জেলা প্রশাসক হামিদুল হক এর দৃষ্টিগোচর করালে তিনি বলেন, বিষয়টি আমি ফেসবুকের মাধ্যমে জেনেছি। কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি। বিচার পেতে হলে থানা পুলিশ অথবা জেলা প্রশাসনের কাছে অভিযোগ করতে হবে। অভিযোগ না করলে বিচার পাইয়ে দেওয়া কঠিন। ওই ছাত্রী যদি অভিযোগ করেন তাহলে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
কেউ যদি এ ধরণের ঘটনার শিকার হয় তাহলে জেলা প্রশাসক বা থানা পুলিশকে জানালে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কোনো অপরাধীকে ছাড় দেওয়া হবে না। তিনি আরো বলেন, কেউ যদি এ ধরণের ঘটনার শিকার হন তাহলে যেন, সেই ব্যক্তি প্রশাসনকে জানায়। ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।

আর/এস

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST