সবার আগে.সর্বশেষ  
ঢাকারবিবার , ১৪ জুলাই ২০১৯
আজকের সর্বশেষ সবখবর

সড়কের দু’ পাশে জলাবদ্ধ ভোগান্তিতে জনগণ

অনলাইন ভার্সন
জুলাই ১৪, ২০১৯ ৬:২৩ অপরাহ্ণ
Link Copied!

শেরপুর (বগুড়া): ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের শেরপুর ধুনটমোড়, হামছায়াপুর, শেরুয়াবটতলা দুই পাশে ড্রেন না করায় চলতি মৌসুমে সামান্য বৃষ্টি হওয়ায় সেসব পানি নিস্কাসন হতে পারছে না। বাসষ্ট্যান্ড পৌরসভার আওতায় থাকায় ড্রেন থাকলেও তা সংস্কার না করার ফলে রাস্তার দুই পাশে ময়লা আবর্জনা ও দুর্গন্ধযুক্ত পানি জমিয়ে চরম দুর্ভোগে পড়ছে জনগণ।

জানা যায়, শেরুয়াবটতলা থেকে ধুনটমোড় এলাকা পর্যন্ত মহাসড়কের দুই পাশে গত কয়েক বছরপূর্বে রাস্তার দু’পাশে কিছুটা খুঁড়ে দেওয়া হলেও তা যথেষ্ঠ নয়। বর্তমানে এসব ড্রেনে ময়লায় ভর্তি হয়ে যাওয়ায় কোন ভাবেই পানি নিস্কাসন সম্ভব হচ্ছে না। এছাড়া বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সামনে নিজের উদ্দ্যেগে ব্যবসায়ীরা তাদের মত করে ড্রেন করছে। আর তার পরেও অনেক জায়গায় ড্রেন করা হয়নি।আবার অনেকে মাটি ঢেলে ড্রেন বন্ধ করে দিয়েছে।

বর্তমানে দেখা গেছে দু’পাশে ড্রেনের পানি চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। চলতি বৃষ্টি মৌসুমে এখন পর্যন্ত যে টুকু পানি হয়েছে সব পানিই ময়লা আর্বজনার কারণে ড্রেনের মধ্যে জমা হয়ে আছে। ফলে ধুনটমোড়, হামছায়াপুর, শেরুয়াবটতলা, এলাকায় পানির মধ্যে থাকা ময়লা আবর্জনা পচে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হচ্ছে। এবং বাসষ্ট্যান্ড এলাকায় পৌরসভার আওতায় হওয়ায় ড্রেন থাকলেও সেগুলোর সংস্কার না করায় পানি নিস্কাসন হতে পারছে না। রাস্তার

দু’পার্শ্বে জলাবদ্ধ সৃষ্টি হয়েছে। এমন অবস্থায় এলাকাবাসী দাবি করেন, রাস্তার দুই পাশে ড্রেন নির্মান না করলে চলমান প্রবল বর্ষায় ওই খুঁড়ে দেওয়া ড্রেন দিয়ে পানি নিষ্কশন হওয়া একে বারেই সম্ভব নয়। বর্তমানে এসব ড্রেনে ময়লায় ভর্তি হয়ে আছে সেগুলোও কেউ পরিস্কার না কারায় পচে গিয়ে আরো দুর্গন্ধ সৃষ্টি হচ্ছে।এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লিয়াকত আলী সেখ জানান, বিভিন্ন জায়গায় পানি জলাবদ্ধতার কথা শুনেছি। অতি শিঘ্রই এর সমাধান করা হবে।

খবর২৪ঘণ্টা, জেএন

বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।