নাটোর প্রতিনিধি:নাটোরে একটি ছাত্রী নিবাসে কেরোসিনের চুলা বিস্ফোরণে অগ্নিদগ্ধ অপর কলেজ ছাত্রী শামীমাও মারা গেলেন। গতরাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধিন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। শামিমার ভাই আকরাম হোসেন জানান, শামীমা ও সানজিদা দুজনই ঢামেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন ছিল।চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল সকালে সানজিদা মারা যাওয়ার পর গতরাতে তার বোন শামীমাও মারা যায়। শামীমাকে তার গ্রামের বাড়ি নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার নাজিরপুরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
গত ২৭ জুন নাটোর শহরের বড়গাছা এলাকায় জ্যোতী ছাত্রী নিবাসে কেরোসিনের চুলায় রান্না করার সময় চুলাটি বিস্ফোরিত হয়ে তিন ছাত্রী শামীমা, সানজিদা ও ফাতেমা আগুনে দগ্ধ হয়। এদের মধ্যে শামীমা ও সানজিদার শরীরের ৭০ শতাংশ পুড়ে গেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের ঢামেক হাসপাতালে ভর্ত্তি করা হয়। ওই তিন ছাত্রী নাটোর নবাব সিরাজ উদ দৌলা সরকারি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণীতে লেখা পড়া করতো।
খবর২৪ঘণ্টা, জেএন