1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয় বার ভর্তি পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ থাকছে না - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ১২ জানয়ারী ২০২৫, ০৯:১৪ অপরাহ্ন

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয় বার ভর্তি পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ থাকছে না

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২২ অক্টোবর, ২০১৮
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক: “রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় আগামী বছর থেকে দ্বিতীয়বার পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ থাকছে না। যারা ওই বছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা পাস করবে কেবলমাত্র তারাই পরীক্ষা দিতে পারবে”। বলছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম আব্দুস সোবহান। সোমবার সকালে প্রথম দিনের ভর্তি পরীক্ষার কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে গণমাধ্যমকে এসব সিদ্ধান্তের কথাই জানাচ্ছিলেন তিনি। এসময় তিনি আরো বলেন, ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হবে। এর মধ্যে ৫০ লিখিত ও ৫০ নৈর্ব্যক্তিক থাকবে।
এদিকে ভর্তি পরীক্ষায় কোটা বাতিল নিয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম আব্দুস সোবহানের বক্তব্য সঠিকভাবে উপস্থাপন হয়নি এবং এরকম কোন সিদ্ধান্ত হয়নি বলে দাবি করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক ড. প্রভাষ কুমার কর্মকার। সোমবার বিকেলে এক প্রশ্নের জবাবে  বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের দেওয়া বক্তব্য সঠিকভাবে উপস্থাপন হয়নি বলে দাবি করেন তিনি।
জনসংযোগ প্রশাসক ড. প্রভাষ কুমার কর্মকার বলেন, ‘ ভর্তির বিষয়ে কোটা থাকবে কিনা সে বিষয়ে এখনও কোন সিদ্ধান্ত নেয় নি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আগামী বছর ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত হবে কোটা থাকবে কি থাকবে না।’
এর আগে সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের অনার্স ভর্তি পরীক্ষায় বিভিন্ন কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপাচার্যের বক্তব্য হিসেবে ‘সরকার যখন কোটা বাতিল করেছে, তখন আগামী বছর থেকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা থাকবে না। সাধারণত আমরা যা চিন্তা করি, ভবিষ্যতেও চিন্তা করে দেখবো কোটা থাকবে কি না। সরকার হয়তো আন্ডার প্রিভিলেজড, প্রতিবন্ধী, উপজাতিদের জন্য কোটা রাখার বিষয়ে বিবেচনা করবে। ভর্তি পরীক্ষায় এ ধরণের কোটা থাকতে পারে।’ এমন বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচার হয়। এই বিষয়টি সঠিকভাবে উপস্থাপন হয়নি বলে দাবি করেন তিনি।
এদিকে পোষ্য কোটার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অবস্থান পরিষ্কার করে উপাচার্য বলেছেন, ‘এখানে যেটা ওয়ার্ড কোটা হিসেবে আছে সেটা কর্মকর্তা-কর্মচারী যারা আছেন তাদের জন্য এটা কিন্তু অতিরিক্ত। এ সিটগুলো ছাত্রদের সিটের বাইরে। তারপরেও তাদের কিন্তু একটা যোগ্যতা নির্ধারণ করা আছে। সেটি উত্তীর্ণ না হলে ভর্তি হতে পারবে না। এটি একেবারে রিলিফ দেওয়ার মতো না। এখানে ঢালাওভাবে ভর্তি হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
এসময়  উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনন্দ কুমার সাহা, কোষাধ্যক্ষ মোস্তাফিজুর রহমান আল আরিফ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
খবর ২৪ঘন্টা / শিহাব

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST