1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
রাজশাহীতে মুদ্রা নিচ্ছেনা ব্যাংকগুলো: গ্রাহকরা বিপাকে - খবর ২৪ ঘণ্টা
শনিবার, ১৭ মে ২০২৫, ০৩:০২ অপরাহ্ন

রাজশাহীতে মুদ্রা নিচ্ছেনা ব্যাংকগুলো: গ্রাহকরা বিপাকে

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১০ জুলাই, ২০১৮

মোহনপুর প্রতিনিধিঃ রাজশাহী মোহনপুর উপজেলার কেশরহাট পৌর এলাকার কয়েন ধাতব মুদ্রা লেনদেন করতে গিয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন সাধারন মানুষ ও ব্যবসায়ীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশ জারি থাকা সত্বেও কেশরহাট দুটি ব্যাংকের এর শাখার বিরুদ্ধে কয়েন বা ধাতব মুদ্রা গ্রহন না করার অভিযোগ উঠেছে ।

কয়েন বা ধাতব মুদ্রা লেনদেন করতে গিয়ে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে কেশরহাট পরিবেশকসহ ক্ষুদ্র ও মাঝারী ব্যবসায়ীদের।
এ বিষয়ে কেশরহাট পরিবেশক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত লিখিত অভিযোগ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্যাংলাদেশ ব্যাংক লিমিডেট পরিচালক বরাবর দায়ের করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে, কেশরহাট ইসলামী ব্যাংক,শাখা রাজশাহী ও অগ্রণী ব্যাংক রায়ঘাটি শাখা রাজশাহীর ধাতব মুদ্রা(কয়েন) জমা নেওয়া হচ্ছে না। এত বিপাকে পড়েছেন ক্রেতা-বিক্রেতারা ক্রেতাদের কাছ থেকে এসব মুদ্রা নিলেও তা ব্যাংকে জমা দিতে পারছেন না। এত পুঁজি সংকটে পড়েছেন অনেক ব্যবসায়ী। এছাড়া স্থানীয় বাজারে ১৫ থেকে ২০ ভাগ কমিশিন দিয়ে কয়েন বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন ।

সিগারেটসহ বিভিন্ন পণ্যের কোম্পানী,এজেন্ট ও মহাজনরা এই সব কয়েন টাকা না নেওয়ার ফলে বিপদে পড়েছেন ব্যবসায়ীসহ সাধারণ মানুষরা। কেনাকাটা করে এই সব কয়েন মুদ্রা দিতে চাইলেও দোকানিরা নিতে আগ্রহী নন। তারা বলছেন আমরা কি করে নিব আমাদের কাছ থেকে কোম্পানী কিংবা মহাজনরা এই কয়েন ও গুলো নিতে চায় না। হাজার হাজার কয়েন (১টাকা,২টাকা ও ৫টাকা) আজ
এই সব ব্যবসায়ীদের কাছে বুকের উপড় পাথরের মতো জমা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তারা এই সব কয়েনের মুদ্রাগুলো নিয়ে কী করবে কার কাছে কোথায় দিবে এখন উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় মানুষের মাঝে এখন একটা বিষয় নিয়েই সর্বত্র আলোচনার ঝড় বইছে।

ক্রেতারা এসে ছোট-খাটো পণ্য নেওয়া সময় এই কয়েনগুলো দেয় অথচ অনেক পণ্য নেওয়া সময় ১ টাকা অথবা ২ টাকা অথবা ৫ টাকা কয়েন দেওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। সবচেয়ে বেশী বেকাদায় পড়েছেন বেকারি ও পরিবেশকবৃন্দ ।এসব ব্যবসায়ীদের হাতে হাজার হাজার কয়েরন পড়ে থাকায় ইতিমধ্যে লোকসানের মুখে পড়তে যাচ্ছেন পরিবেশক ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। কেশরহাট তিলহারী গ্রামের পরিবেশক শাহিনুর রহমান শাহিন জানান, গতকাল অগ্রনী ব্যাংক রায়ঘাটি শাখায় গিয়ে কয়েন জমা দিতে চেয়েছিলাম কিন্তু ব্যাংকের লোক কয়েন জমা রাখেননি। বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আবু হাসান বিপ্লব গতকাল ইসলামী ব্যাংক কেশরহাট শাখায় কয়েন জমা দিতে গিয়েও একই অবস্থা ব্যাংক কতৃপক্ষ কয়েন জমা নিচ্ছেনা।

খবর ২৪ঘণ্টানই

পোস্টটি শেয়ার করুন

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By Khobor24ghonta Team