খবর২৪ঘণ্টা.কম ডেস্ক: বর্তমান সরকার নারীর অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে কাজ করে যাচ্ছে। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা এবং এদেশের নারীদের কর্মস্পৃহা, দক্ষতা ও ত্যাগের ফলে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের নারীর অবস্থান সুদৃঢ় হয়েছে। রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে নারী অংশগ্রহণের মান হিসেবে বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশ ৬ষ্ঠ অবস্থানে।
দেশের সার্বিক উন্নয়নের মূল স্রোতধারায় নারীর সম্পৃক্ততা বেড়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১০টি বিশেষ উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে নারীর ক্ষমতায়ন। নারীর সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে প্রণয়ন করা হয়েছে জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতিমালা ২০১১।
১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পরপর প্রথমবারের মতো ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সংরক্ষিত আসনে নারীর সরাসরি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মধ্যে দিয়ে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের এক মাইলফলক রচিত হয়।
বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় সংসদের স্পিকার নারী। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে সাফল্যের সঙ্গে মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে চলেছেন নারীরা। কৃষিকাজ থেকে শুরু করে হিমালয়ের সর্ব্বোচ্চ শৃঙ্গে নারীরা উড়িয়েছে বাংলাদেশের বিজয় পতাকা । শুধু তাই নয়, নারীদের সাফল্যে আজ সমৃদ্ধ হচ্ছে ক্রীড়াঙ্গনের ইতিহাস ।
বর্তমান সরকার সর্বক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি এবং নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করার জন্য নারীর ক্ষমতায়নে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। আর এই সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘের ‘প্ল্যানেট ৫০-৫০ চ্যাম্পিয়ন’ও ‘এজেন্ট অভ্ চেঞ্জ’অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন। নারীর ক্ষমতায়নে সাফল্যের জন্য বিশ্বে প্রশংসার নাম এখন জননেত্রী শেখ হাসিনা।
খবর২৪ঘণ্টা.কম/রখ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।