1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
পাকিস্তানের অধিকাংশ পাম্প থেকে পেট্রল উধাও - খবর ২৪ ঘণ্টা
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:২০ পূর্বাহ্ন

পাকিস্তানের অধিকাংশ পাম্প থেকে পেট্রল উধাও

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩

পর্যাপ্ত প্রাপ্যতার দাবি এবং মজুতদারদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপে সরকারের সতর্কতা সত্ত্বেও পাকিস্তানের পাঞ্জাবে পেট্রলের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন নাগরিকরা। প্রত্যন্ত অঞ্চলে পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ। গত এক মাসের বেশি সময় ধরে পাম্পগুলিতে কোনো সরবরাহ নেই বলে পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যম ডন জানিয়েছে৷

অন্যদিকে, পাকিস্তান পেট্রলিয়াম ডিলার অ্যাসোসিয়েশন (পিপিডিএ) চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত না করার জন্য সমস্ত তেল বিপণন সংস্থাগুলিকে (ওএমসি) দায়ী করেছে। দাবি প্রত্যাখ্যান করে ওএমসি অ্যাসোসিয়েশন অব পাকিস্তান (ওএমএপি) বলেছে, কিছু পাম্প পেট্রোল মজুদ করার সঙ্গে জড়িত ছিল। বেশি মুনাফা অর্জনের জন্য অনেকে মজুত করে কৃত্রিম ঘাটতি সৃষ্টি করেছিল।

বৃহস্পতিবার সংবাদমাধ্যম ‘ডনের’ সঙ্গে কথা বলার সময় পিপিপিডিএ পাঞ্জাবের তথ্য সচিব খাজা আতিফ দাবি করেছেন, ‘বর্তমানে, লাহোর এবং এর আশেপাশের মোট ৪৫০টি পাম্পের ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ পেট্রোল নেই। কারণ ওএমসি থেকে সরবরাহ বন্ধ রয়েছে, যার মধ্যে সর্ববৃহৎ পাবলিক সেক্টর কোম্পানি এবং দুটি আন্তর্জাতিক সংস্থা রয়েছে৷ পূর্বে এই তিনটি সংস্থা কখনই জড়িত ছিল না বলে অভিযোগ ছিল৷ কিন্তু এখন অন্যদের মতো তারাও এই ধরনের কৌশল খেলতে শুরু করেছে।থ

তিনি বলেন, একইভাবে গুজরানওয়ালা, ফয়সালাবাদ, শেখুপরা, সারগোধা, সাহিওয়াল, কাসুর এবং অন্যান্য জেলায় বেশ কয়েকটি পাম্প বহু দিন ধরে বন্ধ রয়েছে। তবে, পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ বিভিন্ন জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে যেখানে প্রায় এক মাস ধরে পাম্পগুলি পণ্য ছাড়াই রয়েছে, খাজা আতিফ যোগ করেছেন।

তিনি আরও বলেন, গত বুধবার গভীর রাতে, সরকারি দলগুলি কাসুর, ভাই ফেরু, হাবিবাবাদ এবং অন্যান্য কিছু এলাকার কাছাকাছি বিভিন্ন জ্বালানী ডিপোতে অভিযান চালিয়ে লক্ষ লক্ষ লিটার পেট্রোল জব্দ করেছে। এই ডিপোগুলো আমাদের নয়, কিছু ওএমসির ছিল। পেট্রোলিয়াম প্রতিমন্ত্রী ড. মুসাদিক মালিককেও এই উন্নয়ন সম্পর্কে অবহিত করা হয়েছে।থ

এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, পাঞ্জাবের ৫ হাজার পাম্পের মধ্যে শুধু লাহোরে কাজ করছে ৪৫০টি এবং তাদের প্রকৃত দৈনিক চাহিদা ৩০ লাখ লিটারের পরিবর্তে শুধু ১০ লাখ ২০ হাজার থেকে ১০ লাখ ৪০ হাজার লিটার পর্যন্ত সরবরাহ করা হচ্ছে।

তিনি দাবি করেছেন যে ওএমসিগুলির দ্বারা ১ বিলিয়ন টাকার তেল সরবরাহ এখনও পরিষ্কার করা হয়নি।

ওএমএপি চেয়ারম্যান তারিক ওয়াজির বলেন, মাত্র ১০ হাজার লিটারের চাহিদার বিপরীতে ওএমসিগুলি একটি পাম্পে ৫০ হাজার লিটার সরবরাহ করতে পারে না। এটা আমরা কিভাবে করতে পারি? ওএমসিগুলির কাছে ২০ দিনের জন্য পর্যাপ্ত স্টক রয়েছে।
বিএ/

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST