1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
অর্থ-আত্মসাতের অভিযোগে ওয়াসার এমডিসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে দুদক'কে তদন্তের নির্দেশ - খবর ২৪ ঘণ্টা
বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৫২ অপরাহ্ন

অর্থ-আত্মসাতের অভিযোগে ওয়াসার এমডিসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে দুদক’কে তদন্তের নির্দেশ

  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২৩

১৩২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রকৌশলী তাকসিম এ খানসহ নয়জনের বিরুদ্ধে তদন্ত করে আগামী ৪ এপ্রিল প্রতিবেদন জমা দিতে দুদককে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (৩০ জানুয়ারি) তাদের বিরুদ্ধে এ অভিযোগে করা মামলার আবেদনের শুনানি শেষে এ আদেশ দেন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ মো. আসাদুজ্জামান।

সংবাদমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী গাফফার হোসেন।

২০২২ সালের জুনে মামলার আবেদনটি করেন একই প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের সম্পাদক শাহাব উদ্দিন সরকার।

মামলায় অন্য আসামিরা হলেন, ঢাকা ওয়াসার প্রকৌশলী শারমিন হক আমীর, সাবেক রাজস্ব পরিদর্শক মিয়া মো. মিজানুর রহমান, প্রকৌশলী মো. আখতারুজ্জামান, প্রকৌশলী মো. বদরুল আলম, রাজস্ব পরিদর্শক মো. জাকির হোসেন, জনতা ব্যাংকের সাবেক ডিজিএম শ্যামল বিশ্বাস, উপসচিব শেখ এনায়েত উল্লাহ ও উপপ্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মো. সালেকুর রহমান। এ ছাড়া মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামিরও আবেদন করা হয়েছে।

মামলার আবেদনের অভিযোগে বলা হয়, ঢাকা ওয়াসা কর্মচারী বহুমুখী সমবায় সমিতি ২০১৭ সালের ১৬ জুলাই থেকে ২০১৮ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত ৯৯ কোটি ৬৫ লাখ ১৯ হাজার ১৭৩ টাকা ঢাকা ওয়াসা থেকে রাজস্ব আদায় কাজ বাবদ পায়। আর ২০১৮ সাল থেকে ২০১৯ অর্থবছরে একই কাজ বাবদ সমিতি আয় হয় ৩৪ কোটি ১৮ লাখ ৫৭ হাজার ৭৯০ টাকা। এর মধ্যে ২০১৭ থেকে ২০১৮ অর্থবছরে সমিতির হিসেবে জমা হয় ১ কোটি ৭৯ লাখ ৫৯ হাজার ৫০৩ টাকা। ৬টি ব্যাংক থেকে বিভিন্ন চেকের মাধ্যমে অবশিষ্ট ১৩২ কোটি ৪ লাখ ১৭ হাজার ৪৬০ টাকা তাকসিম এ খানের প্রত্যক্ষ মদদে ও নির্দেশে অন্য আসামিরা আত্মসাৎ করে।

এ ছাড়া সমিতির গাড়িসহ স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি সমিতির হেফাজত থেকে প্রায় ২০০ কোটি টাকার সমমূল্যের সম্পদ চুরির অভিযোগ আনা হয়। আত্মসাতের এ বিষয়টি সমবায় অধিদপ্তরের অডিট রিপোর্টে প্রমাণিত হয়েছে বলে মামলার আবেদনে উল্লেখ করা হয়।
বিএ/

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST