1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
পদত্যাগ করলেন অক্সফামের উপপ্রধান নির্বাহী পেনি লরেন্স - খবর ২৪ ঘণ্টা
বৃহস্পতিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩৯ অপরাহ্ন

পদত্যাগ করলেন অক্সফামের উপপ্রধান নির্বাহী পেনি লরেন্স

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্ুয়ারী, ২০১৮
khobor24ghonta.com

খবর২৪ঘণ্টা,আন্তর্জাতি ডেস্ক: কর্মীদের যৌন কেলেঙ্কারির ঘটনায় পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থতার দায় স্বীকার করে পদত্যাগ করেছেন ব্রিটিশ দাতব্য সংস্থা অক্সফামের উপপ্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পেনি লরেন্স। এ সময় দুঃখ প্রকাশ করে পেনি লরেন্স বলেন, তিনি এ ঘটনায় অত্যন্ত লজ্জ্বিত এবং এর পূর্ণ দায় নিচ্ছেন।

অক্সফামের বিরুদ্ধে যৌন কেলেঙ্কারির ঘটনা চেপে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ২০১১ সালে হাইতিতে ত্রাণকাজের সময় অক্সফামের ভাড়া করা ভবনে কর্মীদের পতিতা নেওয়ার কেলেঙ্কারি তদন্তে উঠে এসেছে। অক্সফাম বিষয়টি ধামাচাপা দিয়েছে বলে অভিযোগ আছে।

অক্সফামের কেলেঙ্কারির বিষয়টি স্বীকার করার পর সংস্থাটির কান্ট্রি ডিরেক্টরের পদ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন রোনাল্ড ভন হওয়ারমেরিন (৬৮)।

চলতি সপ্তাহে ব্রিটেনের ‘টাইমস’ পত্রিকা হাইতিতে নিযুক্ত অক্সফামের কান্ট্রি ডিরেক্টর ও কর্মীদের যৌন কেলেঙ্কারির খবর প্রকাশের পর সংস্থাটিতে সৃষ্ট সংকটের মধ্যে লরেন্স পদত্যাগ করলেন।

‘টাইমস’ এর খবরে বলা হয়, ২০১১ সালে হাইতিতে ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর সেখানে ক্ষতিগ্রস্তদের ত্রাণ সহায়তায় কাজ করার সময় অক্সফামের কিছু কর্মী সেখানকার ভাড়া করা ভবনে পতিতা নিয়ে আসা, পর্নোগ্রাফি ডাউনলোড করা, ভয় ভীতি দেখিয়ে ইচ্ছামত কাজ করানোর মত নানা অপকর্মে লিপ্ত ছিল।

এক বিবৃতিতে লরেন্স বলেছেন, ‘চাদ ও হাইতিতে কর্মীদের আচরণ নিয়ে যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে তা গত কয়েক দিনে আমরা অবগত হয়েছি। এ ব্যাপারে আমরা যথাযথ ব্যবস্থা নিতে ব্যর্থ হয়েছি।’

এটি এখন পরিষ্কার যে, চাদে কান্ট্রি ডিরেক্টর ও তার দলের সদস্যদের নিয়ে যৌন কেলেঙ্কারির অভিযোগগুলো উঠেছে তিনি হাইতিতে যাওয়ার আগেই।

লরেন্স আরো বলেন, ‘ওই সময় একজন প্রোগ্রাম ডিরেক্টর হিসাবে আমার তত্ত্বাবধানে ওই কান্ড ঘটায় আমি লজ্জ্বিত। আমি এর পূর্ণ দায় নিচ্ছি।’

টাইমসের প্রতিবেদনে উঠে আসা অভিযোগগুলোর সত্যতা অক্সফাম নিশ্চিতও করেনি আবার অস্বীকারও করেনি। কেবল ২০১১ সালে কর্মীদের ওই অসদাচরণের অভিযোগের অভ্যন্তরীন তদন্ত করার কথা জানিয়েছে তারা। এ তদন্তের ভিত্তিতে অক্সফাম চার স্টাফকে বরখাস্ত করার কথা জানিয়েছে। আর কান্ট্রি ডিরেক্টরসহ তিনজন পদত্যাগ করেছে।

যৌন কেলেঙ্কারির ঘটনা প্রকাশিত হওয়ার পর সংস্থাটি এখন অর্থায়ন বাঁচানোর মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে। এরই মধ্যে অক্সফামের উপপ্রধান নির্বাহী লরেন্স পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন। তার এ সিদ্ধান্তকে সম্মান জানিয়েছেন অক্সফামের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মার্ক গোল্ডারিং ।

খবর২৪ঘণ্টা.কম/রখ

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST