1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
বাঘায় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এক ভাইকে কুপিয়েছে আরেক ভাই! - খবর ২৪ ঘণ্টা
বৃহস্পতিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৫ পূর্বাহ্ন

বাঘায় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এক ভাইকে কুপিয়েছে আরেক ভাই!

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২১

বাঘা প্রতিনিধি : আগামীকাল ১৬ জানুয়ারি শনিবার আড়ানী পৌরসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ভোটগ্রহণের আগেই প্রচার-প্রচারণা চলাকালীন উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে আড়ানীর পৌর এলাকার ভোটের মাঠ। আ’লীগ মনোনীত প্রাথী ও আ’লীগের বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া নির্বাচনী অফিস ভাংচুরসহ দোকান পুড়িয়ে দেয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দ্ব›দ্ব এমন পর্যায়ে ছড়িয়েছে যে তা এখন ভাইয়ে পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। এবার চাচাতো ভাইকে কুপিয়ে জখম করার ঘটনা ঘটেছে আরেক চাচাতো ভাই ও তার সমর্থক

কর্তৃক। এই নির্বাচনে পক্ষে-বিপক্ষে অবস্থান নেওয়ায়, আ‘লীগ দলীয় মেয়র প্রার্থীর সমর্থককে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করেছে বিদ্রোহী প্রার্থীর আরেক সমর্থক। এতে গুরুতর আহত হয়েছেন আ‘লীগ দলীয় প্রার্থীর সমর্থক পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ড আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রহমান ও তার ভাগ্নে আরিফ হোসেন। ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে বজলুর রহমানের চাচাতো ভাই ও বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থী মুক্তার আলীর সমর্থক আশিক হোসেন। গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের নুরনগর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহতদের উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, আ’লীগের নেতা হিসেবে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শহীদুজ্জামানের পক্ষে ভোট প্রচারণা করেন বজলুর রহমান। দলটির বিদ্রোহী মেয়র প্রার্থী মুক্তার আলীসহ তার পক্ষের এক কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থক হিসেবে ভোট প্রচারণা চালান বজলুৃর রহমানের চাচাতো ভাই আশিক । এনিয়ে তাদের মধ্যে পারস্পারিক দ্ব›দ্ব চলছিল আগে থেকেই। এছাড়াও বুধবার রাতে আড়ানী পৌর বাজারে ওই দুই মেয়র প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, গোলাগুলি ও বোমা বিস্ফোরণসহ নির্বাচনী অফিস ও দোকানপাট ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।

এর জের ধরে আ’লীগ দলীয় প্রার্থী শহীদুজ্জামানের পক্ষ থেকে মুক্তার আলীকে প্রধান আসামী করে ৫০ জনের নাম উল্লেখসহ প্রায় ৫০০/৬০০ জনকে অজ্ঞাত আসামী করে মামলা দায়ের করা হয়। আসামী ধরতে নুরনগর এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ। এতে বজলুর রহমানকে সন্দেহ করে চাচাতো ভাই আশিকসহ তার পক্ষের লোকজন। পূর্ব ঘটনা ও মামলায় জড়ানোর জের ধরে বজলুর রহমানের উপর অতর্কিত হামলা চালায় চাচাতো ভাই আশিক ও তার পক্ষের লোকজন। তাকে উদ্ধার করতে যায় ভাগ্নে আরিফ। এ সময় দু’জনকেই ধারালো অস্ত্র দিয়ে শরীরের বিভিন্নস্থানে কুপিয়ে জখম জখম করা হয়। পরে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বিষয়টি জানার পরে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। আহত বজলুর রহমানের পক্ষ

থেকে দাবি করা হয়েছে, নৌকা প্রতীকের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর কারণে তার চাচাতো ভাই ক্ষিপ্ত হয়ে আগে থেকেই হুমকি দিয়ে আসছিল। আশিকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও বক্তব্য নেওয়া সম্বব হয়নি। এ বিষয়ে বাঘা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নজরুল ইসলাম বলেন, তারা পরস্পর আত্ময়। তারা দুই প্রার্থীর সমর্থক বলে জেনেছি। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তবে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।

এস/আর

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST