1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
খানাখন্দে ভরা সড়কে যত্রতত্র মেরামত ঝুঁকি নিয়ে চলাচল সাধারণ মানুষের - খবর ২৪ ঘণ্টা
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১৯ অপরাহ্ন

খানাখন্দে ভরা সড়কে যত্রতত্র মেরামত ঝুঁকি নিয়ে চলাচল সাধারণ মানুষের

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২০

জাহাঙ্গীর ইসলাম,শেরপুর (বগুড়া) : বগুড়া জেলার শেরপুর-ধুনটের সংযোগ সড়কের অধিকাংশ স্থান খানাখন্দে ভরা। দীর্ঘদিন স্থায়ীভাবে কোন সংস্কার না হওয়ায়। জীবনের ঝুক নিয়ে চরম ভোগান্তিতে ওই সগকে চলাচল করে শেরপুর, ধুনট ও সিরাজগঞ্জ জেলার কাজিপুর উপজেলার হাজার হাজার মানুষ। বছরে ৩ থেকে ৪ বার যত্রতত্র মেরামত করলেও ভোগান্তি কমছেনা কারোই। ভোগান্তিতে যেমন সাধারণ মানুষ তেমনি ভোগান্তিতে রয়েছে ভিভিন্ন ধরনের যানবাহন মালিকরা।

ওই সড়কে চলাচলরত বেশ কয়েকজনের সাথে কথা বলে যানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে স্থায়ীভাবে সংস্কার না করায় ওই সড়কটির অধিকাংশ স্থানে কার্পেটিং উঠে গিয়ে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। এ কারণে শেরপুর,ধুনট ও কাজিপুর উপজেলার হাজার হাজার মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। এমনকি বিভিন্ন সময় মহাসড়কে যানযটের সৃষ্টি হলে এই সড়ক দিয়ে ঢাকাগামি কোচের যাত্রীরাও ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছে।

সম্প্রতি সরেজমিন দেখা যায়, বিভিন্ন স্থানে সড়কের কার্পেটিং উঠে ইটের খোয়া বের হয়ে গেছে। কোথাও কোথাও বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। সড়কে একটি গাড়ি আরেকটিকে অতিক্রম করতে পারছে না। সেই গর্তগুলো বছরে ৩ থেকে ৪ বার মেরামত করলেও তার মান ভাল না। কোন রকমে পিচ ব্যবহার করে ইটের খোয়া দিয়ে গর্তগুলো ভরাট করছে। মেরামতের কয়েকদিন পরেই সেগুলো উঠে গিয়ে আগের চেয়েও ভয়ংকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে।

চৌবাড়িয়া গ্রামের আব্দুল করিমসহ কয়েকজন কৃষক বলেন, তাঁদের উৎপাদিত বিভিন্ন কৃষিপণ্য বিক্রির জন্য শেরপুরের হাটবাজারে নিতে হয়। কিন্তু এই খানাখন্দে ভরা সড়কের কারণে ভ্যানচালকেরা যেতে চান না। ভ্যানচালকেরা গেলেও এ জন্য অতিরিক্ত ভাড়া গুনতে হচ্ছে তাঁদের। দ্রæত এ সড়কটি সংস্কার করা দরকার।
ভ্যানচালক আমিনুর রহমান বলেন, ভাঙাচুরা রাস্তার জন্য বেশি মাল নেওয়া যায় না। এ ছাড়া ভ্যানও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পেটের দায়ে বাধ্য হয়ে ভাঙাচু রাস্তায় চলাচল করতে হচ্ছে।

শালফা গ্রামের কলেজছাত্রী তাজমা ও মুন্নি বলেন, সড়কের বেহাল অবস্থার জন্য তাঁদের অনেক ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে। যানবাহন বা ভ্যানে এ সড়ক দিয়ে চলাচল করলে কষ্ট হয়, সময়ও বেশি লাগে।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী নুর মোহাম্মাদ বলেন, আমি ছুটিতে আছি এ বিষয়ে কিছু বলতে পারব না।

জেএন

 

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST