1. [email protected] : Abir k24 : Abir k24
  2. [email protected] : bulbul ob : bulbul ob
  3. [email protected] : Ea Shihab : Ea Shihab
  4. [email protected] : khobor : khobor 24
  5. [email protected] : অনলাইন ভার্সন : অনলাইন ভার্সন
  6. [email protected] : omor faruk : omor faruk
  7. [email protected] : R khan : R khan
শেরপুরে ৫টি বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ কাজ তিন মাসেও শুরু হয়নি - খবর ২৪ ঘণ্টা
রবিবার, ০৪ মে ২০২৫, ০২:৩৪ অপরাহ্ন

শেরপুরে ৫টি বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণ কাজ তিন মাসেও শুরু হয়নি

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ৪ নভেম্বর, ২০২০

শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি: বগুড়ার শেরপুরে ঠিকাদারের গাফিলতির কারণে ৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজ যথা সময়ে শেষ করতে পারছেনা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর। প্রায় তিন মাস পেরিয়ে গেলেও ওই পাঁচটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজ শুরুই করেনি সংশ্লিস্ট ঠিকাদার। এ কারণে নানা ধরনে প্রশাসনিক জটিলতা সৃস্টি হচ্ছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অদিধিপ্তর শেরপুর উপজেলা প্রকৌশলীর অফিস সূত্রে জানা যায়, চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় খানপুর কয়েরখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণের জন্য গত ২৫ জুন রাজশাহী

রাজপাড়ার ঠিকাদার মোঃ গোলাম সারওয়ারের সাথে প্রায় ৮৯ লাখ ১৯ হাজার টাকায় চুক্তি সম্পন্ন হয়। একই ঠিকাদারের সাথে উপজেলার টাকাধুকুরিয়া সরকারি বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণের জন্য গত ২৫ জুন প্রায় ৮৯ লাখ ৪০ হাজার টাকা, ২২ জুলাই কাফুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যলয়ের নতুন ভবন নির্মাণের জন্য প্রায় ১ কোটি ৮ লাখ টাকা, লাঙ্গলমোড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণের জন্য ১ কোটি ৩ লাখ টাকা এবং গত ৮ জুলাই রামেশ্বরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালযের নতুন ভবন নির্মাণের জন্য প্রায় ৭৭ লাখ ৭২ হাজার টাকায় চুক্তি সম্পন্ন করে।

নিয়ম অনুযায়ি চুক্তি সম্পাদনের ৭ দিনের মধ্যে নির্মাণ কাজ শুরু করার নিয়ম থাকলেও প্রায় ৩ মাসের অধিক সময় পেরিয়ে গেলেও ওই ঠিকাদার কাজ শুরু করেনি। সূত্র জানায়, স্কুল ভবন নির্মাণ কাজ শুরু করার জন্য তাকে পর পর ৪ বার তাগিদপত্র ও গত ১২ অক্টোবর ২৮ দিনের চুড়ান্ত নোটিশও প্রদান করা হয়েছে।

এ দিকে টাকাধুকুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুরাতন ভবন ও গাছ নিলাম করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ঐ স্কুলের পুরাতন ভবন ভেঙ্গে নিয়ে গেছে নিলামে প্রাপ্ত ব্যাক্তিরা। স্কুল মাঠে পড়ে আছে ফাঁকা জায়গা। শেরপুর উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আব্দুল মমিন জানান, স্কুল খোলা থাকলে এ সময় শ্রেণি কক্ষ সংকটে পড়তো স্কুলের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা।
এ বিষয়ে শেরপুর উপজেলা প্রকৌশলী নূর মোহাম্মাদ জানান, চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় ওই ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন ভবন নির্মাণের জন্য যথাসময়ে ঠিকাদার নিযুক্ত করা হয়। ঠিকারদার মো. গোলাম সারওয়ার কে বারবার তাগাদা দেয়া সত্তেও তিনি কাজ শুরু করছেন না। এ কারণে নানা ধরণের প্রশাসনিক জটিলতার সৃষ্টি হচ্ছে।
জে এন

পোস্টটি শেয়ার করুন

এ ধরনের আরো খবর

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পুর্ণ বেআইনি।

Developed By SISA HOST